কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) নিয়ে আলোচনা পুরনো। কিন্তু ওপেন এআইয়ের চ্যাটজিপিটি বা জেনারেটিভ এআই প্রকাশ্যে আসার পর এর আলোচনার পরিধি ও ক্ষেত্র পরিবর্তিত হয়েছে। চ্যাটজিপিটির কারণে বৈশ্বিক কর্মসংস্থানে কেমন প্রভাব পড়বে সেটি নিয়েও জরিপ হয়েছে। বলা হচ্ছে এর প্রভাবে কর্মসংস্থানের সুযোগ কমবে। বিভিন্ন খাতের মধ্যে সাংবাদিকতাও এতে প্রভাবিত হবে বলে জানিয়েছিলেন বিশ্লেষকরা। তবে লন্ডন স্কুল অব ইকোনমিকস ও পলিটিক্যাল সায়েন্স (এলএসই) সম্প্রতি একটি জরিপ পরিচালনা করে। সেখানে দেখা যায়, বিশ্বের বিভিন্ন গণমাধ্যম বর্তমানে কর্মক্ষেত্রে জেনারেটিভ এআই ব্যবহার করছে। যেটিকে নতুন সম্ভাবনা হিসেবে দেখা হচ্ছে।
জরিপের বিস্তারিত তুলে ধরা হয়েছে টেকটাইমসে প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে। এতে ৪৬টি দেশের ১০০টির বেশি গণমাধ্যম অংশ নেয়। তথ্যানুযায়ী, ৭৩ শতাংশ গণমাধ্যম মনে করে চ্যাটজিপিটি বা গুগল বার্ডের মতো জেনারেটিভ এআই সাংবাদিকতার জন্য ইতিবাচক ও সম্ভাবনা তৈরিতে সক্ষম।