‘হারুন’। ‘জাঁকাইয়া’ তোলা এই নাম শুনলেই মনের রূপালি পর্দায় ওয়েব সিরিজের ‘ওসি হারুন’ থেকে শুরু করে ভাত বাড়া হারুন ও দাঁত ভাঙা হারুনের চেহারা অটোম্যাটিক্যালি ফুটে উঠছে। সোজা কথায়, হারুন মানেই এখন ‘হয় মরুন নয় মারুন’ মেজাজের মারদাঙ্গা পুলিশ অফিসার।
তবে আপাতত ‘হারুন’ নামটি শোনার সঙ্গে সঙ্গে যাঁর বদন আমার মতো মদন টাইপের মনে ভাসছে, তিনি হলেন ছাত্রলীগের ওপরের সারির একজন নেতার ওপরের পাটির প্রায় সবগুলো দাঁত ভেঙে আক্ষরিক অর্থেই ‘দাঁত ভাঙা জবাব’ দেওয়া রমনা জোনের এডিসি হারুন অর রশিদ ।
হাত ভাঙলে জোড়া লাগে, দাঁত ভাঙলে লাগে না। আলোচ্য হারুন শুধু ছাত্রলীগ নেতার দাঁত ভাঙেননি, তিনি ছাত্রলীগের মনও ভেঙেছেন। ছাত্রলীগ নেতারা তাঁর সাজার দরখাস্ত করার পর তিনি বরখাস্ত হয়েছেন; যদি তা ‘সাময়িক’।