ডেঙ্গু বিপর্যয় ও মানবিক মানুষের আকাল

ঢাকা পোষ্ট ডা. লেলিন চৌধুরী প্রকাশিত: ০৭ সেপ্টেম্বর ২০২৩, ১২:৫০

ঘটনাস্থল রাজধানীর মিরপুরের পাইকপাড়া। মোহাম্মদ ইব্রাহিম এবং রাবেয়া আক্তারের দুটি সন্তান। বড় ছেলের নাম আরাফাত, বয়স নয় বছর। ছোট সন্তান মেয়ে, ওর নাম রাইদা, বয়স ছয় বছর। আনন্দে ভরা একটি সংসার।


২০২৩ সালের ১৮ আগস্ট ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে আরাফাত মৃত্যুবরণ করে। পরবর্তী সাতদিনের মাথায় অর্থাৎ ২৫ আগস্ট মারা যায় রাইদা। মৃত্যুর কারণ সেই ভয়ংকর ডেঙ্গু। এক সপ্তাহের মধ্যে দুই সন্তানকে হারিয়ে শোকবিদ্ধ মা-বাবা পাথরের মতো স্তব্ধ।


ভুক্তভোগী ছাড়া অন্যকারো পক্ষে এই শোকের তীব্রতা অনুভব করা অসম্ভব। ইব্রাহিম-রাবেয়ার শোক জর্জরিত অবয়ব যেন ২০২৩ সালের ডেঙ্গু কবলিত বাংলাদেশের বেদনার প্রতীক হয়ে উঠেছে। দুই সন্তান হারিয়ে যন্ত্রণার অতি-উত্তপ্ত কড়াইতে ঝলসানো রাবেয়া-ইব্রাহিম দম্পতির পাশে শোক-সংহতির বার্তা নিয়ে ঢাকা সিটি করপোরেশনের মেয়র বা দায়িত্বশীলদের কেউ ওদের পাশে গিয়ে  দাঁড়িয়েছিল কি? অথবা স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বশীল কোনো কর্মকর্তা? না, কেউ ওদের পাশে দাঁড়িয়ে সহমর্মিতা জানায়নি।


সারাক্ষণ দেশের কল্যাণে ব্রতী রাজনৈতিক দলগুলোর ছোট-বড় নেতাদের কেউ, স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনের লোকজন, মহৎপ্রাণ বুদ্ধিজীবী বা অন্য কেউ বেদনার ভাগ নিতে ছুটে যায়নি সন্তানহারা দম্পতির পাশে। শুধু রাবেয়া-ইব্রাহিম নয়, কত মানুষের বুক ও সংসার ভেঙে তছনছ হয়ে গিয়েছে কালান্তক ডেঙ্গুর আক্রমণে। এইসব মানুষের কাছে ক’জন মানবিক মানুষের সহমর্মী উপস্থিতি দেখা গিয়েছে?

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
ঘটনা প্রবাহ

ট্রেন্ডিং

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us