ব্যবহারিকে ঘাটতি নিয়েই শিক্ষাজীবন শেষ

প্রথম আলো প্রকাশিত: ২৮ আগস্ট ২০২৩, ১১:১২

২০১৯ সালে ৫০ জন শিক্ষার্থী নিয়ে যাত্রা শুরু করে নেত্রকোনা মেডিকেল কলেজ। প্রতিষ্ঠার সাড়ে চার বছর পরেও কলেজের নিজস্ব ক্যাম্পাসের জায়গায়ই ঠিক হয়নি। নেই কোনো একাডেমিক ভবন বা পরীক্ষাগার। নেত্রকোনা আধুনিক সদর হাসপাতালে কয়েকটি কক্ষে চলছে শিক্ষা কার্যক্রম।


আবাসন ও শ্রেণিকক্ষ–সংকটের মতো বিষয়গুলো শিক্ষার্থীরা মেনে নিয়ে পড়াশোনা করলেও যে সংকট তাঁদের মধ্যে হতাশা তৈরি করছে, তা হলো ক্লিনিক্যাল ক্লাস (হাতে-কলমে শিক্ষা) ও বিষয়ভিত্তিক শিক্ষকস্বল্পতা।


শিক্ষার্থীরা বলছেন, তাঁদের চতুর্থ পর্ব চলছে। বছরখানেকের মধ্যে তাঁরা ইন্টার্ন চিকিৎসক হবেন। কার্ডিওলজি, নাক কান গলা (ইএনটি), অর্থোসার্জারিসহ বিশেষায়িত চিকিৎসায় হাতে-কলমে শিক্ষার সুযোগ নেই। ক্লিনিক্যাল শিক্ষায় ঘাটতি থেকে যাচ্ছে। চিকিৎসাশিক্ষা-সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের আশঙ্কা, শিক্ষকের বিদ্যমান সংকট শিগগিরই দূর না হলে শিক্ষার্থীদের অনেক বিষয়ে জানার ঘাটতি নিয়েই শেষ হতে পারে পাঁচ বছরের শিক্ষাজীবন।


অর্থোসার্জারি বিভাগের সহকারী অধ্যাপক মো. রফিকুল ইসলাম প্রথম আলোকে বলেন, চিকিৎসাশিক্ষার ৮০ ভাগই ব্যবহারিক। শিক্ষার্থীরা হাসপাতালের আলাদা আলাদা ওয়ার্ডে মানসম্মত চিকিৎসকের অধীনে ক্লিনিক্যাল ক্লাস করতে না পারলে ঘাটতি থেকেই যাবে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us