জিংকসমৃদ্ধ খাবার খাওয়া জরুরি কেন ?

সমকাল প্রকাশিত: ১৭ আগস্ট ২০২৩, ১৪:০১

শরীরে ভিটামিন ও খনিজ-দুইয়েরই প্রয়োজন রয়েছে। কারণ এই ভিটামিন ও খনিজ শরীরে নানা কাজ করে। শরীরে কোনও একটি ভিটামিন বা খনিজের অভাব দেখা দিলেই হতে পারে সমস্যা। এক্ষেত্রে সেই খনিজ বা ভিটামিনের অভাবে শরীরের কয়েকটি কাজ করতে অসুবিধা হয়। তাই প্রতিটি মানুষকে অবশ্যই শরীর ভালো রাখতে গেলে এই বিষয়টির দিকে নজর রাখতে হবে।


জিংক শরীরের অত্যন্ত প্রয়োজনীয় একটি খনিজ। বিভিন্ন গবেষণা বলছে, শরীরে জিংক নামক খনিজটির অভাব থাকলে দেখা দিতে পারে মারাত্মক সমস্যা।  জিংক রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি, প্রোটিন উৎপাদন ও দেহের স্বাভাবিক বৃদ্ধিতে সহায়তা করে। সাহায্য করে ডিএনএ তৈরিতেও। শরীরে পর্যাপ্ত জিংকের অভাবে  ক্ষুধা হ্রাস, মানসিক স্বাস্থ্যের উপর প্রভাব, বেশি দুর্বল বোধ করা, ওজন হ্রাস, ক্ষত দেরীতে শুকানো, ঘন ঘন ডায়রিয়া, চুল পড়া, স্বাদ এবং গন্ধ কম অনুভব করা ইত্যাদি সমস্যা হয়।


শরীরে জিংকের ঘাটতি মেটাতে খাদ্যতালিকায় কয়েকটি খাবার রাখার পরামর্শ দিয়েছেন পুষ্টিবিদরা। যেমন-


তরমুজের বীজ : এই ফলের বীজে প্রচুর জিংক পাওয়া যায়। সাধারণত সবাই তরমুজ খেয়ে এর বীজ ফেলে দেন। কিন্তু তরমুজের বীজ রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। সেই সঙ্গে রক্তের শর্করার মাত্রাও নিয়ন্ত্রণে রাখে। সেক্ষেত্রে তরমুজের বীজ ধুয়ে রোদে শুকিয়ে খাদ্যতালিকায় অন্তর্ভুক্ত করুন।


রসুন: রসুনের প্রভাব গরম, তাই গরমের সময় সীমিত পরিমাণে খাওয়া উচিত। রসুনে  জিঙ্ক ছাড়াও ভিটামিন এ, ভিটামিন বি এবং ভিটামিন সি, ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, আয়োডিন, আয়রন এবং পটাসিয়াম পাওয়া যায়।


ডিমের কুসুম : ডিমের কুসুম জিঙ্কের একটি সমৃদ্ধ উৎস। এছাড়াও এতে ভিটামিন বি-১২, থায়ামিন, ভিটামিন বি ৬, ফোলেট, প্যানথেনোনিক অ্যাসিড, ক্যালসিয়াম, আয়রন এবং ফসফরাস পাওয়া যায়।


কাজু এবং অন্যান্য বাদাম: কাজুবাদাম জিংকের একটি দুর্দান্ত উৎস।  অন্যান্য বাদামেও জিংক পাওয়া যায়।
গরুর মাংস: গুরুর মাংসে উচ্চ পরিমাণে জিংক থাকে।


সামুদ্রিক মাছ : বিভিন্ন সামুদ্রিক মাছ শরীরে জিংকের ঘাটতি পূরণ করে।


বিভিন্ন বীজ: বিভিন্ন ধরনের বীজে ভালো পরিমাণে জিংক পাওয়া যায়। এর মধ্যে কুমড়ার বীজ, শিমের বীজ উল্লেখযোগ্য। 

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us