শ্রাবণের বন্যা ভাদ্রে আরও বিপদের ইঙ্গিত দিচ্ছে

প্রথম আলো গওহার নঈম ওয়ারা প্রকাশিত: ১৪ আগস্ট ২০২৩, ১২:৩৩

ঢাকার বৃষ্টি দেখে খুশিতে বাক বাক দিনাজপুরের নবাবগঞ্জ থেকে রিকশা চালাতে আসা হেমন্ত পরামানিক। বিঘাপ্রতি আট হাজার টাকা অগ্রিম দিয়ে তিন বিঘা জমি নিয়ে আমন ধানের আবাদ করেছেন তিনি। সেচের পানির খরচ বাঁচবে, সেই খুশিতে তিনি মাথা ঢাকেন না; বৃষ্টিতে ভিজিয়ে নেন শরীর। এবার বর্ষা দেরিতে এসেছে। পাটচাষিরা চিন্তায় ছিলেন। এত সুন্দর পাট জাগ দেওয়ার পানি নেই। পুকুর ভাড়া করে পাট জাগের কথা আগে কেউ শোনেনি। এবার সেটাই করতে হয়েছে অনেক জায়গায়। বর্ষার পানি খাওয়া আমনকে সেচের পানি দিয়ে মাঠে বসাতে হয়েছে। তবে এবার আর চিন্তা নেই ‘দেওয়া’ (বৃষ্টি) চলবে। হেমন্ত নিশ্চিত।


রিকশায় সহযাত্রী প্রতিভা মুরং তাঁর মায়ের সঙ্গে মুঠোফোনে কথা বলেন। বন্যা নিয়ে কথা। বান্দরবান শহরে হাফেজঘোনা পাড়ায় তাঁরা থাকেন। দুই দিন ধরে পানিবন্দী। চুলা জ্বলে না। খাওন নেই। মোবাইলের চার্জ নেই। হেমন্ত পরামানিক আমাদের আলোচনায় ঢুকে যান। তাঁর মাথায় আসে না এই লম্বা খরার পর দিন কয়েকের বৃষ্টিতে মানুষের ঘরবাড়ি কেমনে তলায়। ২৮ বছরেও এমন বৃষ্টি হয়নি যে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us