ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) নতুন পরিবেশ আইনের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে রিসাইকেল্ড অর্থাৎ পুনর্ব্যবহারযোগ্য সুতার ক্রমবর্ধমান বাজার ধরতে পারেনি বাংলাদেশ। এ ধরনের সুতা উৎপাদনে বাংলাদেশ এখনো অন্যান্য প্রতিযোগীদের তুলনায় পিছিয়ে আছে।
পুনর্ব্যবহারযোগ্য সুতা পুরনো বা ফেলে দেওয়া কাপড়, আসবাবপত্র ও পোশাক বা প্লাস্টিকের বোতলের মতো উপকরণ থেকে উত্পাদিত হয়।
পেটেন্ট করা রিসাইক্লিং প্রক্রিয়ার মাধ্যমে পাল্প বা তন্তু তৈরি করে সেগুলো থেকে সুতা করা হয়। কখনো কখনো এতে নতুন তুলাও ব্যবহার করা হয়।
বিশ্বব্যাপী পুনর্ব্যবহারযোগ্য সুতা থেকে তৈরি পোশাকের ব্যবহার বাড়ছে। পরিবেশ রক্ষা ও জলবায়ু পরিবর্তনকে নিয়ন্ত্রণে আনার প্রয়োজনীয়তার পাশাপাশি ক্রেতাদের চাহিদায় পরিবর্তন আসছে।
এই পরিবর্তন প্রচলিত ফাস্ট ফ্যাশন ভাবনার দ্বারা আরও প্রভাবিত হয়েছে। কম টাকায় ফ্যাশনেবল পোশাক কেনার প্রবণতার কারণে পোশাকের চাহিদা মেটাতে প্রচুর পরিমাণে ব্যবহার করা হচ্ছে। এতে কার্বন নিঃসরণও হচ্ছে প্রচুর।