You have reached your daily news limit

Please log in to continue


বিদেশিরা নয়, সমাধানের দায়ভার জনগণের

চলমান রাজনৈতিক সংকট নিরসনে সংলাপের তাগিদ দিয়েছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি)। এর আগেও সিইসি সংলাপের কথা বলেছেন। কিন্তু মঙ্গলবার সংলাপের কথা তিনি বলেছেন বাংলাদেশে নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার হাসের সঙ্গে বৈঠকের পর। সংবাদমাধ্যম যেভাবে বিষয়টিকে গুরুত্ব দিয়ে খবর করেছে; অনেকে ভাবতে পারেন, মার্কিন রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে বৈঠকের পর প্রথমবারের মতো বুঝি সিইসি সংলাপের কথা বললেন। শুধু সিইসি নন; অনেকেই সংলাপের মাধ্যমে সমাধানের কথা বলছেন। কিন্তু ইতিহাসের বাস্তবতা হলো, বাংলাদেশে সংলাপের মাধ্যমে খুব কম সমস্যারই সমাধান হয়েছে। এমনকি বিদেশিদের ভূমিকায়ও সমাধান আসেনি।

তার পরও সংলাপের কথা যদি বলি, এবার তা কীসের ভিত্তিতে হবে? আমরা দেখছি, নির্বাচন নিয়ে বড় দলগুলোর অবস্থান একেবারেই বিপরীতমুখী। বিরোধী দল দাবি করছে, তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে তারা নির্বাচনে যাবে। আর ক্ষমতাসীন দল বলছে, এখন তত্ত্বাবধায়ক সরকারে ফেরার কোনো সুযোগ নেই। সংবিধান সংশোধন করে ইতোমধ্যে তা বাতিল করা হয়েছে। সুতরাং সরকার যে কাঠামো দাঁড় করাচ্ছে, সেভাবেই নির্বাচন হবে। আমি একজন একাডেমিশিয়ান হিসেবে মনে করি এবং ইতিহাসও তার সাক্ষ্য দিচ্ছে, জনগণই সমস্যার সমাধান করেছে। জনগণ রাস্তায় নেমে সমাধান করেছে। সে হিসেবে বিরোধী দল দেখাতে চাচ্ছে, তাদের সঙ্গে জনগণ আছে। আবার সরকারি দলও বসে নেই। তারাও দেখাচ্ছে, জনগণ তাদের দিকে। এ জন্য পাল্টাপাল্টি অবস্থা দেখছি। যদিও একে পাল্টাপাল্টি বললে ভুল হবে। কারণ, এখন থেকে নির্বাচনী তপশিল ঘোষণা পর্যন্ত স্বাভাবিকভাবেই উভয় দল তাদের সমর্থন প্রদর্শন করতে চাইবে। তার মানে, এভাবে সমাধান হবে না। তপশিল ঘোষণা হয়ে গেলে তখন দেখা যাবে, বিরোধী দল নির্বাচনে যায় কিনা। যদি যায়, তখন এক ধরনের রাজনৈতিক পরিস্থিতি বিরাজ করবে। আর না গেলে অন্য ধরনের অবস্থা দেখা যাবে। কিন্তু সব সমস্যার সমাধান জনগণেরই হাতে। আমি মনে করি, সংলাপের যে কথা বলা হচ্ছে, তাতে সমাধান আসবে না। একইভাবে বিদেশিরা যে কথাবার্তা বলেন, তার মাধ্যমে বাংলাদেশের গণতন্ত্রের কোনো উপকার হয়েছে– এমন নজির পাওয়া যায় না।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন