পুরো টাকাই কি জলে গেল

প্রথম আলো সম্পাদকীয় প্রকাশিত: ০১ আগস্ট ২০২৩, ০৮:৩৩

চুড়িহাট্টার আগুনে ৭১ জনের মৃত্যুর পর রাজধানীর শ্যামপুরে রাসায়নিকের গুদাম তৈরির উদ্যোগ নিয়েছিল সরকার। ২০১৯ সালের নভেম্বরে প্রকল্পের শুরু। কথা ছিল, ১০ মাসের মধ্যেই কাজ শেষ হবে।


তবে সময় লেগেছে প্রায় চার বছর। এখন ব্যবসায়ীদের বড় অংশ বলছে, তাঁরা অস্থায়ী গুদামে যেতে চান না। এই অনীহার পেছনে তঁারা কিছু কারণ দেখিয়েছেন। কারণগুলো একেবারে ফেলনা নয়।


প্রশ্ন হলো, অস্থায়ী গুদাম নির্মাণের পরিকল্পনায় যারা যুক্ত ছিল, সেই শিল্প মন্ত্রণালয়, ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন (ডিএসসিসি) ও বাংলাদেশ কেমিক্যাল ইন্ডাস্ট্রিজ করপোরেশন (বিসিআইসি) কি প্রকল্প বাস্তবায়নের আগে ব্যবসায়ীদের সঙ্গে কথা বলেছিল? কিংবা যথেষ্ট পূর্বপ্রস্তুতি নিয়ে কি তারা এই ৫৮ কোটি ২৭ লাখ টাকা খরচ করেছে?


কেন এই প্রশ্ন, তা ব্যাখ্যার দাবি রাখে। ডিএসসিসি এর আগে ২০২১ সালে জরিপ চালিয়ে পুরান ঢাকায় রাসায়নিকের ১ হাজার ৯২৪টি পাইকারি ও খুচরা ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানের অস্তিত্ব খুঁজে পায়। এসব স্থাপনার সব কটিই ছিল কমবেশি ঝুঁকিপূর্ণ। যেখানে প্রায় দুই হাজার ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানই স্থানান্তর করা প্রয়োজন, সেখানে অস্থায়ী গুদাম করা হয়েছে ৫২টি প্রতিষ্ঠানের জন্য।


প্রথম আলোর প্রতিবেদনে ব্যবসায়ীদের উদ্ধৃত করে বলা হয়েছে, গুদামের সংখ্যা কম ও ভাড়া বেশি হওয়ার কারণে তাঁরা রাসায়নিক গুদাম ব্যবহারে আগ্রহ পাচ্ছেন না। অন্যদিকে বিসিআইসি কর্তৃপক্ষ আশা করছে, তারা ঝুঁকিপূর্ণ রাসায়নিক গুদামগুলো পুরান ঢাকা থেকে শ্যামপুরে সরিয়ে নিতে পারবে। ৫২টি গুদামের স্থানান্তর অগ্নিকাণ্ডের ঝুঁকি কতটা কমাবে?

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us