তামিলদের সুদিন আজও এলো না

সমকাল সম্পাদকীয় প্রকাশিত: ৩১ জুলাই ২০২৩, ০১:৩১

শ্রীলঙ্কার বর্তমান প্রেসিডেন্ট রনিল বিক্রমাসিংহের কাকা ছিলেন জেআর জয়াবর্ধনে। ১৯৮৩ সালে তিনি শ্রীলঙ্কার প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব পালনকালে জাতিগত সহিংসতার আগুনে ঘি ঢালার পথই বেছে নেন। তিনি তামিল মানুষের আইনসংগত অধিকার আমলে নেননি। ওই বছরের কৃষ্ণ জুলাইয়ের কয়েক সপ্তাহ আগে, জয়াবর্ধনে যুক্তরাজ্যের টেলিগ্রাফ পত্রিকার সঙ্গে সাক্ষাৎকারে বলেন: আমি যদি তামিলদের দাবিদাওয়া মেনে না নিয়ে তাদের ক্ষুধার্ত রাখি, তাতে সিংহলিরা খুশি হবে।


শ্রীলঙ্কার সরকারি তথ্যমতে, দাঙ্গার সময় উত্তেজিত সিংহলি জনতা কয়েকশ তামিলকে হত্যা করে। যদিও এ বিষয়ে যারা কাজ করেছেন তাদের কাছে প্রমাণ রয়েছে, সে সময় মৃত্যুর সংখ্যা ছিল কয়েক হাজার। উত্তেজিত জনতা তামিল ব্যবসা-প্রতিষ্ঠান ধ্বংস করে এবং হাজার হাজার তামিলকে বাস্তুচ্যুত করে। এ সহিংসতা ছিল পরিকল্পিত ও ইচ্ছাকৃত। পুলিশ ও সরকারি কর্মকর্তারা হয় সহিংসতা বন্ধ করতে ব্যর্থ হয়, নয়তো তারাও এতে উৎসাহ জোগায়। কৃষ্ণ জুলাইয়ের এই বর্বরতাকে ‘জেনোসাইড’ বা গণহত্যার অভিযোগে অভিযুক্ত করা হয়।


দাঙ্গার এই অঘটন স্বাভাবিকভাবে ঘটেনি। এর পেছনে ছিল জাতিগত বিদ্বেষ, উত্তেজনা ও সহিংসতা। ১৯৫৬ ও ১৯৭৭ সালে তামিলবিরোধী দাঙ্গার ধারাবাহিকতাও স্মরণযোগ্য। ১৯৮১ সালে জাফনা লাইব্রেরি পোড়ানোর ঘটনা ঘটে। তাতে তামিলদের ৯৫ হাজারের অধিক ঐতিহাসিক গ্রন্থ ও  পাণ্ডুলিপি ধ্বংস হয়। এর পর ১৯৮৩ সালের মে থেকে জুলাই পর্যন্ত সহিংসতা চলে।


সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us