ডেঙ্গুতে প্লাটিলেট নিয়ে ভ্রান্ত ধারণা দূর করুন

আজকের পত্রিকা প্রকাশিত: ২৯ জুলাই ২০২৩, ১৬:৪৫

ডেঙ্গু আবারও হানা দিয়েছে। বছর বছর ডেঙ্গু রুদ্রমূর্তি নিয়ে ফিরে এলেও প্রায় সবার মধ্যে এখনো অনেক বিভ্রান্তি রয়ে গেছে এ নিয়ে। সাধারণ মানুষ ও চিকিৎসক উভয় পক্ষেই আছে কিছু ভুল জানাজানি।


ডেঙ্গু রোগে প্লাটিলেট কাউন্ট এবং এর ট্রান্সফিউশন নিয়ে রোগীরা আতঙ্ক ও নানা রকম বিভ্রান্তিতে ভুগতে থাকে। সমস্যা হচ্ছে, শুধু রোগী নয়, খোদ চিকিৎসকেরাও এই প্লাটিলেট কমে যাওয়া নিয়ে থাকেন আতঙ্কে। ফলে রোগীরা আরও বেশি আতঙ্কিত হয়। প্লাটিলেট কী, তার কাজ কী, কীভাবে এটি কাজ করে—সেই সব নিয়ে ঠিকমতো জানার চেষ্টা করলে আতঙ্কটা থাকার কথা ছিল না।


কেউ কেউ প্রোফাইলেকটিক বা আগাম সতর্কতামূলক প্লাটিলেট দেওয়ার জন্য অস্থির হয়ে পড়েন। এর জন্য তাঁরা কিছু নিজস্ব যুক্তিও তৈরি করেন। যেমন রোগীর অবস্থা খারাপ হয়ে গেলে প্লাটিলেট দিয়ে লাভ কী ইত্যাদি।


এগুলো মূলত মনগড়া আতঙ্ক এবং অনেকখানি অজ্ঞতাপ্রসূত ধারণা।


যে বিষয়গুলো মনে রাখতে হবে



  • ডেঙ্গু হলে কখন প্লাটিলেট দিতে হবে, তার একটা নির্দেশিকা আছে। রক্তক্ষরণের চিহ্ন দেখা দিলে এবং প্লাটিলেট কাউন্ট ২০ হাজারের নিচে নামলে তবেই প্লাটিলেট দেওয়ার কথা ভাবা যেতে পারে।

  • প্লাটিলেট কমে যাওয়া বা থ্রম্বোসাইটোপেনিয়া কোনো মেডিকেল ইমার্জেন্সি নয়, মানে প্লাটিলেট কমে যাওয়ামাত্র রোগী রক্তক্ষরণ হয়ে মারা যাবে—বিষয়টি এ রকম নয়।

  • কোনোভাবে প্রয়োজনের আগে রোগীকে প্লাটিলেট দেওয়া যাবে না। তাতে রোগীর কমপ্লিমেন্ট সিস্টেম আরও উত্তেজিত হয়ে অনর্থক ঝুঁকি তৈরি করতে পারে। প্লাটিলেট উৎপাদন একটি চলমান প্রক্রিয়া। এটি শরীরে প্রতিনিয়ত তৈরি হচ্ছে এবং ভাঙছে। তাই আগাম ৫ বা ১০ হাজার প্লাটিলেট যোগ করা আর না করা প্রায় সমান কথা। 

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
ঘটনা প্রবাহ

চিকিৎসা নিতে এসে উল্টো ডেঙ্গু সংক্রমণের আতঙ্ক!

ঢাকা পোষ্ট | মুগদা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল
৩ দিন, ১১ ঘণ্টা আগে

ট্রেন্ডিং

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us