যৌবনে ইসলাম পালন

দেশ রূপান্তর মুফতি এনায়েতুল্লাহ প্রকাশিত: ১৪ জুলাই ২০২৩, ১০:০৮

পৃথিবী যত দিন থাকবে, ধর্মও তত দিন থাকবে বরং পৃথিবীর পরে পরকালেও ধর্মানুসারেই মানুষের বিচার হবে। মানুষ ও মানুষের যৌবন আসবে-যাবে কিন্তু ধর্মের আদর্শ নিয়মনীতি থেকে যাবে। তাই ধর্ম যেখানে, যৌবনও সেখানে। ধর্ম যখন কারও যৌবনকে পরিচালিত করে, তা হয় স্থায়ী ও সমাদৃত। ধর্ম হচ্ছে বীজ বা গাছের মতো, যৌবন তার ডালপালা। এই বীজ কোনো যুবকের যৌবনে একবার প্রবেশ করানো গেলে সেখান থেকে পাতা-পল্লব বের হবে, তার ফলও ধরবে। বিষয়টি কোরআন মাজিদের হাফেজদের দিকে তাকালে বোঝা যায়। তাদের কিশোরকালে না বুঝেই মুখস্থ করতে দেওয়া হয়, তা সারাজীবন তাদের হৃদয়ে গেঁথে থাকে।


মানুষ এমন এক জীব, প্রথম জীবনে যা কিছু মেধায় প্রবেশ করায় তা স্থির চিত্রে থেকে যায়। বুঝে হোক, অবুঝে হোক, জীবনের প্রথম সবকিছু মনের স্পটে ভেসে থাকে। কিন্তু যৌবনে এসে তার অর্থ ও মর্ম উদ্ঘাটনের পর একটা ব্যাকুলতা লক্ষ করা যায়। তাই যৌবনের প্রথম সময়টি হোক ইসলাম ধর্মে নিবেদিত। ইসলাম মনে করে, কারও যৌবন যখন শ্রদ্ধা ও বিশ্বাসে নির্মিত হয় তখন তার মনের যৌবনে প্রতিষ্ঠিত হয় ন্যায়নীতি, সত্যবাদিতা ও সেবামূলক জীবন। সমাজে এই যৌবনের চাহিদা হয় স্থায়ী। তাই নবী করিম (সা.)-এর যৌবনকালের আল আমিন উপাধিই তাকে বিশ্বের সর্বকালের সর্ব শ্রেষ্ঠ মহামানবে পৌঁছে দিয়েছে। তার জীবন গঠিত হয়েছে তাৎপর্যমণ্ডিত ও চির যৌবনের।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us