বাকেরগঞ্জ উপজেলার পৌর শহরের শহীদ খান সড়কটি ১ কোটি ১২ লাখ টাকায় সংস্কারের চার মাস পরই একাংশ ধসে পড়েছে। স্থানীয় সরকার প্রকৌশল বিভাগের (এলজিইডি) ভুল পরিকল্পনায় সড়কটি ভাঙন হুমকির মুখে পড়েছে।
সড়কের পাশে গভীর পুকুর থাকলেও সেখানে পাইলিংয়ের ব্যবস্থা নেয়নি এলজিইডি। এ কারণেই সড়কটিতে ধস নেমেছে বলে স্বীকার করেছে তারা।
ঢাকা-কুয়াকাটা মহাসড়কের বাকেরগঞ্জ পৌর শহরের চৌমাথা সিনেমা হল থেকে পশ্চিমমুখী সড়কটি শহীদ খান সড়ক। উপজেলা পরিষদ ও তুলাতলী নদীর ওপর সেতু পার হয়ে গারুরিয়া ও কলসকাঠিসহ কয়েকটি ইউনিয়নে যাতায়াতে এই সড়কটি ব্যবহৃত হয়। উপজেলা সদর থেকে কয়েকটি ইউনিয়ন রুটের বাস ও ভারি যানবহন চলাচল করে এই সড়ক দিয়ে। ফলে উপজেলায় এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ সড়ক।
জানা গেছে, এলজিইডির অর্থায়নে চৌমাথা থেকে শুরু করে ১ হাজার ২০০ মিটার সড়ক সংস্কারের জন্য ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান মেসার্স জমাদ্দার কনস্ট্রাকশনকে কার্যাদেশ দেওয়া হয়। প্রতিষ্ঠানটি গত ১৭ আগস্ট সংস্কার কাজ শুরু করে ২১ ফেব্রুয়ারি শেষ করেছে।