রোটারির জয়ধ্বনি কর!

জাগো নিউজ ২৪ ডা. মামুন আল মাহতাব স্বপ্নীল প্রকাশিত: ০১ জুলাই ২০২৩, ২১:৫৮

১৯৭৯ সালের ২৯ সেপ্টেম্বর ফিলিপিন্সের রাজধানী ম্যানিলার ম্যাকার্টিতে রোটারি ইন্টারন্যাশনালের সে সময়কার প্রেসিডেন্ট রোটারিয়ান জেমস এল বোমার জুনিয়ার প্রথম একটি ফিলিপিনো শিশুকে পোলিও টিকা খাইয়ে ফিলিপিন থেকে পোলিও নির্মূলের যে যুদ্ধের সূচনা করেছিলেন, তার ৪৩ বছরের মাথায় এসে ফিলিপিনের সব শিশুতো বটেই, পৃথিবীজুড়ে প্রায় আড়াই বিলিয়ন শিশু রোটারির উদ্যোগে পোলিও টিকা খেয়ে পোলিওমুক্ত সুস্থজীবনের গ্যারান্টি পেয়েছে। ফিলিপিন্সে পোলিও টিকা কর্মসূচির সাফল্যে উজ্জীবিত হয়ে রোটারি ইন্টারন্যাশনাল ১৯৮৫ সালে রোটারি পোলিও প্লাস প্রোগ্রামটি যাত্রা করে। তারপর ১৯৮৮ সালে বিশ্বব্যাপী যে গ্লোবাল পোলিও ইরেডিকেশন ইনিশিয়েটিভ, তারও প্রতিষ্ঠাকালীন সদস্য রোটারি ইন্টারন্যাশনাল।


ফিলিপিন্সে রোটারির সেই উদ্যোগ আজ রোটারিকে সারাবিশ্বে নিয়ে গেছে এক অনন্য উচ্চতায়। রোটারি আর পোলিও এখন একে অপরের পরিপূরক। সারা পৃথিবীতে পোলিও নির্মূলে তহবিলের অন্যতম জোগানদার রোটারি ইন্টারনাশনাল। একটা সময় ছিল যখন পৃথিবীতে প্রতিবছর প্রায় ১০ লাখ মানুষ পোলিওতে আক্রান্ত হতেন। সফল টিকাদান কর্মসূচির অবর্তমানে পৃথিবী এখন যেখানে কয়েক কোটি পোলিও আক্রান্ত বিকলাঙ্গ মানুষের আবাসভূমি হওয়ার কথা, সেখানে বাংলাদেশের রোটারি ন্যাশনাল পোলিও প্লাস কমিটির সূত্রে জানা যাচ্ছে, পৃথিবীতে বর্তমানে পোলিও আক্রান্ত মানুষের সংখ্যা মাত্র পাঁচজন। এদের মধ্যে চারজন আফগানিস্তানে আর একজন পাকিস্তানে। তাও হয়তো থাকতো না যদি এই দুটি দেশের মৌলবাদীরা পোলিওর টিকা খাওয়ানোকে হারাম ঘোষণা করে এর বিরুদ্ধে জেহাদ ঘোষণা না করতো।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us