You have reached your daily news limit

Please log in to continue


সাংবাদিক নাদিম হত্যা: ইউপি চেয়ারম্যান বাবুকে সাময়িক বরখাস্তের সিদ্ধান্ত

জামালপুরে সাংবাদিক গোলাম রব্বানী নাদিম হত্যার অভিযোগে গ্রেপ্তার বকশীগঞ্জ উপজেলার ৪ নম্বর সাধুরপাড়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মাহমুদুল আলম বাবুকে সাময়িক বরখাস্তের সিদ্ধান্ত নিয়েছে স্থানীয় সরকার বিভাগ। এ বিষয়ে আগামীকাল মঙ্গলবার প্রজ্ঞাপন জারি করা হবে। স্থানীয় সরকার বিভাগের জনসংযোগ কর্মকর্তা হেমায়েত হোসেন টিপু আজকের পত্রিকাকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। তিনি জানা, এ সংক্রান্ত এক নথিতে স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রী মো. তাজুল ইসলাম আজ সোমবার স্বাক্ষর করেছেন।

হেমায়েত হোসেন টিপু জানান, হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় স্থানীয় সরকার বিভাগের পক্ষ থেকে তাঁকে চূড়ান্তভাবে কেন অপসারণ করা হবে না মর্মে কারণ দর্শানোর নোটিশ পাঠানোরও সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। চিঠি পাওয়ার দশ কার্য দিবসের মধ্যে ইউপি চেয়ারম্যান মাহমুদুল আলম বাবুকে জবাব দিতে বলা হবে।  

গত বুধবার রাত সাড়ে ১০টার দিকে বকশীগঞ্জ পৌরসভার পাটহাটি এলাকায় হামলার শিকার হন বাংলানিউজের জেলা প্রতিনিধি গোলাম রব্বানী নাদিম। সাধুরপাড়া ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান মাহমুদুল আলম বাবুর নেতৃত্বে ১০-১২ জন হামলা করেন। 

পরে স্থানীয় এক সাংবাদিকসহ কয়েকজন তাঁকে উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে পাঠান। রাত দেড়টার দিকে জামালপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সকালে উন্নত চিকিৎসার জন্য মমেক হাসপাতালে পাঠানো হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় বৃহস্পতিবার দুপুরে তাঁর মৃত্যু হয়।

প্রত্যক্ষদর্শী ও স্থানীয় লোকজনের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, ঘটনার দিন নাদিম ও স্থানীয় সাংবাদিক আল মুজাহিদ কাজ শেষে আলাদা মোটরসাইকেলে বাড়ির উদ্দেশে রওনা দেন। তাঁরা পাশাপাশি মোটরসাইকেলে করে যাচ্ছিলেন। পাটহাটি মোড়েই নাদিমকে মোটরসাইকেল থেকে টেনেহিঁচড়ে নামায় বাবুর ক্যাডাররা।

আল মুজাহিদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, চলন্ত মোটরসাইকেল থেকে টেনেহিঁচড়ে নাদিমকে নামানো হয়। তাঁকে উপর্যুপরি কিল-ঘুষি দিতে দিতে অন্ধকার টিঅ্যান্ডটি সড়কে নিয়ে যান তাঁরা। সেখানে আগে থেকেই অবস্থান করছিলেন আরও ১৫-২০ জন সন্ত্রাসী। সবাই মিলে যে যেভাবে পারছিলেন, নাদিমকে পেটাচ্ছিলেন। আর দূর থেকে নির্দেশনা দিচ্ছিলেন মূল অভিযুক্ত বাবু। একপর্যায়ে বাবুর ছেলে রিফাত লাথি মেরে পাশে থাকা একটি দেয়ালের ইট ভাঙেন। চেয়ারম্যানের ছেলে সেই ইট হাতে নিয়ে নাদিমের মাথায় আঘাত করেন। 

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন