‘উন্নয়নের দীর্ঘ অগ্রযাত্রা পেরিয়ে স্মার্ট বাংলাদেশের অভিমুখে’ শীর্ষক বাজেট বক্তৃতায় স্মার্ট নাগরিক, স্মার্ট অর্থনীতি, স্মার্ট সরকার ও স্মার্ট সমাজ করার কথা তুলে ধরেছেন অর্থমন্ত্রী। সেই বাজেটের আকার ৭ লাখ ৬১ হাজার ৭৮৫ কোটি টাকা, যা আগের অর্থবছরের তুলনায় ১ লাখ ১ হাজার ২৭৮ কোটি টাকা (১৫ দশমিক ৩৩ শতাংশ) বেশি। এর মধ্যে বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচিতে (এডিপি) ব্যয় ধরা হয়েছে ২ লাখ ৬৩ হাজার কোটি টাকা, একই সময়ে আয়ের প্রাক্কলন হচ্ছে ৫ লাখ কোটি টাকা, ঘাটতির পরিমাণ ২ লাখ ৬১ হাজার ৭৮৫ কোটি টাকা, যা জিডিপি-এর ৫ দশমিক ২ শতাংশ। ঘাটতি মেটাতে বৈদেশিক উত্স থেকে ১ লাখ ২ হাজার ৪৯০ কোটি টাকা এবং অভ্যন্তরীণ উত্স থেকে ১ লাখ ৫৫ হাজার ৩৯৫ কোটি টাকা সংগ্রহের প্রস্তাব করেছেন অর্থমন্ত্রী। রাজস্ব হিসেবে ৫ লাখ কোটি টাকা আদায়ের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেছে সরকার, লক্ষ্যমাত্রা অনুসারে, জাতীয় রাজস্ব বোর্ড সংগ্রহ করবে ৪ লাখ ৩০ হাজার কোটি টাকা এবং অন্যান্য উত্স থেকে সংগ্রহ করা হবে আরো ৭০ হাজার কোটি টাকা। বাজেটটি ৫০ লাখ ৬ হাজার ৬৭২ কোটি টাকার প্রাক্কলিত জিডিপির ১৫ দশমিক ২১ শতাংশ।