স্বাবলম্বী হওয়ার অনুসরণীয় দৃষ্টান্ত

প্রথম আলো সম্পাদকীয় প্রকাশিত: ৩০ মে ২০২৩, ০৭:৩৮

অনেকের চাষের জমি থাকা সত্ত্বেও কাজে লাগাতে পারেন না। ইচ্ছা ও পরিকল্পনার অভাবে সেই জমি পতিত থেকে যায়। অনেকের জমি না থাকলেও অন্যের জমিতে বর্গাচাষ করে জীবিকা নির্বাহ করেন।


এমন মানুষের সংখ্যা আমাদের গ্রাম-গঞ্জে ভূরি ভূরি। এসব খেটে খাওয়া শ্রমজীবী মানুষের জীবন এভাবেই পার হয়ে যায়। এ রকমই অন্যের জমিতে একজন বর্গাচাষি ছিলেন গাইবান্ধার পলাশবাড়ী উপজেলার রফিকুল ইসলাম। কিন্তু স্বপ্ন ও আকাঙ্ক্ষার গুণে পাল্টে গেছে তাঁর জীবন।


তিনি এখন একজন আদর্শ কৃষক। ঔষধি গাছ চাষের মাধ্যমে নিজে যেমন স্বাবলম্বী হয়েছেন, গ্রামের আরও কৃষককে পথ দেখিয়েছেন।


প্রথম আলোর প্রতিবেদন জানাচ্ছে, পলাশবাড়ী উপজেলার মহদিপুর ইউনিয়নের কেত্তারপাড়া গ্রামের বাসিন্দা রফিকুল ইসলাম (৫৬)। অল্প বসতবাড়ির জমি ছাড়া চাষের কোনো জমি ছিল না তাঁর।


অন্যের জমিতে বর্গাচাষ করতেন। এতে ঠিকমতো সংসার না চলায় বাধ্য হয়ে রিকশা চালাতেন। কিন্তু এমন জীবনে তিনি স্থির থাকতে চাননি। চেয়েছেন জীবনকে বদলাতে, স্বাবলম্বী হতে। ২০০৭ সালে কৃষি বিভাগের পরামর্শে ঘরের আশপাশে ঔষধি গাছ লাগাতে থাকেন। সেই কালোমেঘ, বাসক, অর্জুন, তুলসীগাছই তাঁর জীবনের মোড় ঘুরিয়ে দেয়।


রফিকুল ইসলাম এখন চার বিঘা জমিতে এবং বাড়িসংলগ্ন রাস্তার দুই পাশে ঔষধি গাছের বাগান ও নার্সারি গড়ে তুলেছেন। যেখানে নানা জাতের প্রায় ১০ হাজার ঔষধি গাছ লাগিয়েছেন তিনি। বাড়ির পাশে করা বিক্রয়কেন্দ্রে ঔষধি গাছের পাতা, ডালপালা ও চারা বিক্রি করছেন। বড় বড় ওষুধ প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠান এসব ঔষধি গাছের পাতা ও ডালপালা কিনে নিয়ে যাচ্ছে।




সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
ট্রেন্ডিং

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us