সবুজে বদলে যাওয়া ‘মরুভূমির শহর’

বাংলা ট্রিবিউন প্রকাশিত: ২৬ মে ২০২৩, ০৯:১১

যে এলাকার প্রচণ্ড খরা ও তীব্র গরমে একসময় লেখা হয়েছিল ‘খরদাহ’ উপন্যাস, সে শহর এখন সবুজের নগরীর খ্যাতি পেয়েছে। বরেন্দ্র অঞ্চলের রাজশাহী নগরীর ফুটপাত, রাস্তার ডিভাইডার, বাসার আঙিনা, স্কুলের মাঠ ভরে উঠেছে সবুজে। কেবল সবুজ না, দেশের বিলুপ্ত প্রায় বেশ কয়েকটি গাছে ভরিয়ে ফেলা হয়েছে নগরী। তারই একটা ছাতিম। নগরে যখন হাতে গোনা ছাতিম গাছ খুঁজে বের করতে হয়— তখন রাজশাহী শহরের ফুটপাতজুড়ে শত শত ছাতিমে ভরিয়ে ফেলা হয়েছে। তীব্র গরমের দুপুরে মাথার ওপর রোদ যখন ক্লান্ত করে দেয়, তখন শ্রমিকশ্রেণী এরই ছায়ায় বিশ্রাম নেন।


২০০৮ থেকে ২০১৩ সাল পর্যন্ত খায়রুজ্জামান লিটন প্রথমবার মেয়র থাকাকালে রাজশাহী শহরকে সবুজের মহানগরীতে রূপ দিতে দীর্ঘমেয়াদি বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়েছিল। এরই অংশ হিসেবে ‘জিরো সয়েল প্রকল্প’ নামে সবুজায়ন প্রকল্প নেয় রাজশাহী সিটি করপোরেশন। প্রকল্পটি বাস্তবায়ন শুরু হওয়ার পর থেকে নগরবাসীর নজর কাড়ে— রাস্তার ডিভাইডারে (বিভাজকে) সূর্যমুখী, রঙন, কাঠ গোলাপ থেকে শুরু করে বড় বড় পাম গাছে ভরে গেছে পুরো নগরী। কীভাবে সম্ভব হলো— প্রশ্নে সিটি করপোরেশনের কর্মকর্তারা বলছেন, গত চার বছরে রাসিকের উদ্যোগে এক লাখ ৬১ হাজার ৬১৬টি বিভিন্ন প্রজাতির গাছ মহানগরের বিভিন্ন স্থানে, সড়ক বিভাজক, সড়ক দ্বীপে রোপণ করা হয়েছে। লক্ষাধিক হেজ জাতীয় গাছ রাস্তার আইল্যান্ড ও শহরের ফাঁকা জায়গায় লাগানো হয়েছে। শহীদ এএইচএম কামারুজ্জামান বোটানিক্যাল গার্ডেন ও চিড়িয়াখানায় লাগানো হয়েছে বিভিন্ন দুর্লভ প্রজাতির গাছ। গাছগুলো হচ্ছে— বৈলাম, তেলসুর, ধারমারা, উদাল, ঢাকিজাম, তিতপাই, গুটগুটিয়া, হলদু, বাটনা, গর্জন, বনজলপাই, ছাতিয়া, শ্বেত চন্দন ও আগর।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
ট্রেন্ডিং

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us