You have reached your daily news limit

Please log in to continue


ডিমের খোসার নানা ব্যবহার

ডিম এমন একটি খাবার যা ছোট-বড় সবাই পছন্দ করেন। প্রতিদিনের খাদ্যতালিকায় সবার বাড়িতেই কম-বেশি ডিম থাকেই। ডিম প্রোটিনের ভালো উৎস। তবে ডিম খাওয়া হলেও বেশিরভাগ সময় এর খোসা ফেলে দেওয়া হয়। অনেকের হয়তো জানা নেই, ডিমের খোসা দৈনন্দিন নানা কাজে ব্যবহার করা যায়। যেমন-

গাছের সার: গাছের সার হিসেবে ডিমের খোসা খুবই উপকারী। এজন্য খোসা ধুয়ে ভালোভাবে শুকাতে দিন। ভালোভাবে শুকানোর পর চাপ দিয়ে গুঁড়ো করুন। এখন এটি গাছের চারপাশে ছিটিয়ে দিন। গাছের জন্য ক্যালসিয়ামের একটি চমৎকার উৎস হয়ে উঠবে ডিমের খোসা।

কীটনাশক: গাছের অন্যতম সমস্যা কীটপতঙ্গের আক্রমণ। রাসায়নিক কীটনাশকের পরিবর্তে গাছে প্রাকৃতিক কীটণাশক হিসেবে ডিমের খোসা ব্যবহার করতে পারেন।

পাখির খাবার: ডিমের খোসা ধুয়ে শুকিয়ে ছোট ছোট টুকরো করে গুঁড়ো করে নিন। বাড়ির কার্নিশে, বারান্দায়, ছাদে যেখানে পাখি আসে সেখানে এই গুঁড়ো ছড়িয়ে দিন। এটি পাখিদের ক্যালসিয়ামের চাহিদা পূরণে সহায়তা করবে।

চারা রোপণ: ভাঙা ডিমের খোসায় মাটি ভরে তাতে বীজ বুনতে পারেন। বীজ থেকে শেকড় গজানো শুরু করলে খোসাসহ গাছটি মাটিতে পুঁতে দিন। এতে গাছ পুষ্টি নিয়ে বড় হবে।

থালাবাসন পরিষ্কার: বেকিং সোডার সঙ্গে ডিমের খোসা মিশিয়ে প্রাকৃতিক ডিশ ক্লিনিং পাউডার তৈরি করে ফেলতে পারবেন। এটি কঠিন সব দাগ দূর করতে পারে। একটি স্পঞ্জ বা কাপড় দিয়ে এই মিশ্রণটি দাগ দূর হওয়া পর্যন্ত আলতোভাবে স্ক্রাব করুন। ডিমের খোসা আর বেকিং সোডা থালাবাসনে জমে থাকা ময়লা তুলতে সাহায্য করবে।

বেসিন পরিষ্কার: বেসিন পরিষ্কার ও গন্ধমুক্ত রাখতে ডিমের খোসার গুঁড়া বেশ কার্যকর। বেসিনের পাইপের মধ্যে জমাট বাঁধা ময়লা দূর করতে সাহায্য করে ডিমের খোসা । পাইপ থেকে আসা যেকোনো হালকা গন্ধকেও দূর করতে পারে এটি।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন