স্মার্টফোন যখন ইউক্রেনীয়দের প্রতিরোধের হাতিয়ার

বাংলা ট্রিবিউন প্রকাশিত: ২২ ফেব্রুয়ারি ২০২৩, ১৯:০০

বর্তমানে মানুষের হাতে হাতে স্মার্টফোন। আর এই স্মার্টফোন ব্যবহার করে সহজেই যেকোনও ভিডিও, ছবি সংরক্ষণ বা সরবরাহ করা যায় পৃথিবীর এক প্রান্ত থেকে আরেক প্রান্তে। রয়েছে ফেসবুক, টুইটার, টিকটক, ইউটিউব, টেলিগ্রামসহ বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমও। স্মার্টফোনের এত সব সুবিধা ও বিপুল ব্যবহার অন্যান্য যুদ্ধের চেয়ে আলাদা করেছে রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধকে। যুদ্ধে যোগ করেছে নতুন মাত্রা।


ইতিহাসের সবচেয়ে বিস্তৃত নথিভুক্ত যুদ্ধ হলো ইউক্রেনের এই যুদ্ধ। এর আগে এরকম বড় কোনও যুদ্ধে স্মার্টফোনের এত বিস্তৃত ব্যবহার ছিল না, ছিল না প্রযুক্তির এত সহজলভ্যতাও। ফোন ব্যবহার করে যে কেউ যুদ্ধের ছবি বা ভিডিও রেকর্ড করতে পারছে এবং ছড়িয়ে দিতে পারছে বিশ্বব্যাপী। তদন্তকারী বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান এসব ছবি, ভিডিও ও অডিওতে থাকা শব্দগুলো তদন্তের কাজে ব্যবহার ছাড়াও যুদ্ধাপরাধের প্রমাণ হিসেবেও সংরক্ষণ করে রাখছে।


এ তো গেলো ভিডিও বা ছবি সংরক্ষণ ও সরবরাহের কথা। তবে শুধু এটুকুর মধ্যেই সীমাবদ্ধ থাকেনি যুদ্ধে স্মার্টফোনের অবদান। ইউক্রেনের ভেতরে বা আশপাশের স্মার্টফোন ব্যবহারকারীদের অবস্থান সম্পর্কে তথ্য দিয়ে কর্তৃপক্ষের জন্য সেন্সর হিসেবেও কাজ করছে এসব স্মার্টফোন। 


ব্যবহারকারীদের ইচ্ছায় হোক বা অনিচ্ছায়, সামরিক লক্ষ্যবস্তু চিহ্নিত করতে এবং ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ সম্পর্কে ধারণা পেতে এসব স্মার্টফোন থেকে তথ্য নেওয়া হচ্ছে। মোবাইল ফোন ব্যবহার করে সাধারণ মানুষ সহজেই সামরিক বাহিনীর কাছে চটজলদি তথ্য পাঠাতে পারছে। ড্রোন বা সামরিক সরঞ্জামের জন্য তহবিল সংগ্রহ করা ছাড়াও সহজেই তারা পরিবারের সঙ্গে যোগাযোগ করতে পারছে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
ঘটনা প্রবাহ

ট্রেন্ডিং

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us