প্রান্তিক আয়ের মানুষের আর্তনাদ কেউ কি শুনছে?

ঢাকা পোষ্ট এস এম নাজের হোসাইন প্রকাশিত: ১২ নভেম্বর ২০২২, ১০:৫০

শ্রীলঙ্কার আর্থিক অস্থিরতার আগে আমাদের ক্ষমতাসীন দলের নেতারা ভেবেছিল দেশে দরিদ্র লোকের সংখ্যা নেই, দ্রব্যমূল্যের দামবৃদ্ধি নিয়ে আমাদের দাবির বিপক্ষে অবস্থান নিয়ে (কনজ্যুমারস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ-ক্যাব)-এর বক্তব্যকে বিরোধী দলের বক্তব্য বলে উড়িয়ে দিতেন।


আমরা যখন সাধারণ খাদ্য নিরাপত্তা ও জীবন-জীবিকা নিয়ে কষ্টে আছি বলতাম সরকারি দলের নেতারা বলতেন বাংলাদেশ মধ্য আয়ের দেশে উপনীত হতে চলেছে এবং সব মানুষের আয় বেড়েছে, কর্মসংস্থান তৈরি হয়েছে ইত্যাদি বক্তব্য দিয়ে আমাদের বক্তব্যের উল্টো যুক্তি প্রদর্শন করতেন। কিন্তু শ্রীলঙ্কার আর্থিক সংকট, ইউক্রেন-রাশিয়ার যুদ্ধ পরবর্তী সময়ে তারা সুর বদলালেন।


এই যুদ্ধের কারণে এবং বৈশ্বিক আর্থিক সংকটের কারণে দেশেও এই ধাক্কা লেগেছে। কিন্তু এই বৈশ্বিক আর্থিক সংকটই কি নিত্যপণ্যের ক্রমাগত মূল্যবৃদ্ধি নাকি এর অন্যকোনো কারণও আছে। ভোক্তা ও বাজার অর্থনীতিবিদদের মতে, চাল, আটা, সয়াবিন তেলসহ নিত্যপণ্যের দাম অস্বাভাবিক হওয়ার পেছনে শুধুমাত্র এককভাবে ইউক্রেন-রাশিয়ার যুদ্ধ ও আন্তর্জাতিক বাজারমূল্য বৃদ্ধি দায়ী নয়। একশ্রেণির ব্যবসায়ী সংকটময় পরিস্থিতি পুঁজি করে অতি মুনাফা লাভের মনোবৃত্তির কারণে তারা নিজেরা সরবরাহ নিয়ন্ত্রণ করে বাজার অস্থির করছেন।


সরকারের নীতিনির্ধারকদের কেউ কেউ অতি মুনাফার বিরুদ্ধে কথা বলছেন। তবে অতি মুনাফাকারীদের চিহ্নিত করা ও তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ অজানা কারণে সম্ভব হচ্ছে না। ফলে নিত্যপণ্য নিয়ে এই অস্থিরতা প্রলম্বিত হচ্ছে মাসের পর মাস। আর এই অশুভ চর্চা চক্রাকারে সবগুলো খাদ্যপণ্যের বাজারে সামাজিক সংক্রমণ ঘটেছে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us