মিয়ানমার সীমান্তে গোলাগুলি ও ভীতিকর পরিস্থিতির মধ্যে প্রয়োজনে ঝুঁকিপূর্ণ এলাকার লোকজনকে সরিয়ে নেওয়ার কথা ভাবছে নাইক্ষ্যংছড়ির স্থানীয় প্রশাসন।
রোববার রাত ৯টার পর থেকে সীমান্তের ওপারে মিয়ানমারের ভেতরে আবারও গোলাগুলি শুরু হয়েছে, যা অব্যাহত রয়েছে। গত কিছুদিন ধরে এ পরিস্থিতি চলায় আতঙ্ক বিরাজ করছে সীমান্ত এলাকার বাসিন্দাদের মধ্যে।
ঘুমধুম সীমান্তের ৩৫টি স্থানীয় পরিবার এবং কোনারপাড়া শূন্যরেখার আশ্রয় ক্যাম্প থেকে আতঙ্কিত রোহিঙ্গাদের অনেকে ইতোমধ্যে সরে গেছেন বলে স্থানীয়রা জানিয়েছেন।
নাইক্ষ্যংছড়ির ইউএনও সালমা ফেরদৌস বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, রোববার সকাল থেকে পরিস্থিতি মোটামুটি স্বাভাবিক ছিল। কিন্তু দুপুর গড়াতেই উপজেলার বিভিন্ন সীমান্তে মিয়ানমারের ভেতরে আবারো গোলাগুলি হয়।
“সন্ধ্যা থেকে রাত ৯টা পর্যন্ত গোলাগুলির আওয়াজ বন্ধ ছিল। কিন্তু রাত ৯টার পর থেকে মিয়ানমার অভ্যন্তরে আবারো মর্টার শেল বিস্ফোরণের শব্দ শোনা যাচ্ছে বলে স্থানীয় জনপ্রতিনিধিরা জানিয়েছেন। তবে আমাদের সীমান্তের ভেতরে নতুন করে আর কোনো গোলা এসে পড়েনি।”