সীমান্তে গোলাবর্ষণ, রোহিঙ্গা শিবিরে সন্ত্রাসী দল ও আমাদের করণী

ঢাকা পোষ্ট ইমতিয়াজ মাহমুদ প্রকাশিত: ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২২, ০৯:৩১

বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার ঘুমধুম সীমান্তে মিয়ানমার মর্টারশেল নিক্ষেপ করছে। একদিকে রোহিঙ্গা সংকট আরেকদিকে বাংলাদেশি সীমান্তে মিয়ানমারের মর্টারশেল নিক্ষেপ এর থেকে পরিত্রাণ আমাদেরই খুঁজে বের করতে হবে। আমাদের সেই সক্ষমতা কি আছে?


রোহিঙ্গা আশ্রয়শিবিরে আরসা সক্রিয় অনেকদিন ধরে। আরসার রাজনৈতিক পরিচয় কী? আরসার আগের নাম ছিল আল ইয়াকিন বা বিশ্বাসের সংগ্রাম বা ঈমানের সংগ্রাম। এর ঘোষিত উদ্দেশ্যই ছিল আরাকানে বসবাসরত রোহিঙ্গা মুসলমানদের অধিকার রক্ষা করা এবং এই উদ্দেশ্যে ওরা ২০১২ সালে আরাকানে একটা সাম্প্রদায়িক সংঘাত সৃষ্টি করে। সেই সংঘাতের পর ওরা ২০১৩ সালের দিকে সংগঠনের নাম পাল্টে রাখে আরাকান রোহিঙ্গা স্যালভেশন আর্মি বা আরসা।


দৃশ্যতই এটা একটা সামরিক সংগঠন এবং রোহিঙ্গা মুসলিমদের সামরিক সংগঠন। এই বাহিনী প্রধানের নাম আতাউল্লাহ আবু আম্মার, সে আবার ডাকনাম গ্রহণ করেছে জুনুনি। এই আতাউল্লাহর জন্ম সৌদি আরবে, তার পিতামাতা আরাকান থেকে গিয়ে সৌদি আরবে স্থায়ী হয়। কিন্তু জন্ম সৌদি আরবে হলেও আতাউল্লাহ পরে পাকিস্তানের করাচিতে এসে বসবাস করতে থাকে এবং এখনো সে করাচি থেকেই তার রাজনৈতিক ও সামরিক কর্মকাণ্ড পরিচালনা করে।


ইউটিউবে খুঁজলে আতাউল্লাহর ভিডিও বার্তা পাওয়া যায়। সেখানে করাচিতে বসে কক্সবাজারের রোহিঙ্গা ক্যাম্পে ক্রিয়াশীল আরসা সদস্যদের উদ্দেশ্যে প্রকাশ্য নির্দেশনা প্রদান করে। গোপন নির্দেশনা নিশ্চয়ই আলাদা যোগাযোগমাধ্যমে দেয়।


২০১৬ ও ২০১৭ সালে তারা আরাকানে অনেকগুলো সংঘর্ষ পরিচালনা করে যার প্রতিক্রিয়াতেই রোহিঙ্গারা মিয়ানমার ছেড়ে আসতে বাধ্য হয়। ২০১৭ সালের পর আরসার খুব বেশি তৎপরতা আরাকানে দেখা যায়নি, তবে কক্সবাজারের ক্যাম্পে ওরা আছে, ওদের কাছে অস্ত্রশস্ত্রও আছে। 

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
ঘটনা প্রবাহ

ট্রেন্ডিং

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us