রোহিঙ্গা সংকট : আমাদের কী উপায়

ঢাকা পোষ্ট ইমতিয়াজ মাহমুদ প্রকাশিত: ০৮ সেপ্টেম্বর ২০২২, ১৪:১৫

আমাদের দেশের উখিয়া ও টেকনাফ এলাকার ক্যাম্পগুলোতে বসবাসরত রোহিঙ্গাদের সংখ্যা ঠিক কত? এগারো লক্ষ? বারো লক্ষ? সরকারি হিসাব খুঁজলেই আপনি পেয়ে যাবে কোথাও না কোথাও—সেই সংখ্যা প্রতিদিনই বাড়ছে।


রোহিঙ্গারা এখানে রয়েছে পাঁচ বছরের মতো, এই পাঁচ বছরে ওদের সন্তান হয়েছে। যে কিশোরী আরাকান থেকে পালিয়ে এসেছিল ২০১৭ সালে ওরা যৌবনপ্রাপ্ত হয়েছে, ওদের অনেকেই বিয়ে করেছে, ওদেরও বাচ্চাকাচ্চা হয়েছে এবং হবে। বারো লক্ষ মানুষের এই জনগোষ্ঠী আপনি কতদিন ক্যাম্পে আটকে রেখে ভরণ পোষণ দিবেন? এই জনগোষ্ঠী নিজেদের দেশে ফেরত পাঠাতে হবে না?


আমাদের নিজেদের দেশের স্বার্থেই ওদেরকে নিজেদের দেশে ফেরত পাঠানো জরুরি—রোহিঙ্গাদের স্বার্থেও ওদের নিজেদের দেশে ফেরত যাওয়া জরুরি। একটা পুরো জনগোষ্ঠী এইরকম নিজেদের স্বাভাবিক নাগরিক অধিকার থেকে বঞ্চিত অবস্থায় ভিন্ন দেশে অন্যের গলগ্রহ হয়ে বছরের বছর তো থাকতে পারে না।


ওদের অধিকার আছে নিজের দেশে, নিজের ভূমিতে, নিজের বাড়িঘরে ফেরত যাওয়ার, যেখানে ওরা পূর্ণ নাগরিক অধিকার নিয়ে নিজেদের জন্যে নিজেদের সন্তানদের সুন্দর জীবন ও সুন্দর ভবিষ্যৎ গড়ার জন্যে কাজ করবে।


বাংলাদেশের সরকার এবং বাংলাদেশের অধিকাংশ মানুষ রোহিঙ্গাদের প্রতি মানবিক কারণে সহানুভূতিশীল বটে। কিন্তু আমাদের পক্ষে এই বিপুল জনসংখ্যা খুব বেশিদিন আশ্রয় দেওয়া কঠিন। আমাদের দেশ ছোট এবং আমাদের জনসংখ্যাও বিপুল। আমাদের অর্থনৈতিক সামর্থ্যও সেই রকম সচ্ছল নয় যে আমরা রোহিঙ্গাদের দিনের পর দিন খাবার, বাসস্থান, চিকিৎসা এইসব ব্যবস্থা করতে পারব।


আমাদের সরকারের দৃষ্টিভঙ্গি খুবই পরিষ্কার, সরকার রোহিঙ্গাদের শরণার্থী মর্যাদা দিতে নারাজ। কেননা শরণার্থী মর্যাদা দিলে ওদের কিছু অধিকার জন্মায়, বোধগম্য কারণেই সরকার ওদের সেই রকম কোনো অধিকার দিতে রাজি নয়। সরকার চায় ওরা যেন দ্রুত নিজেদের দেশে ফিরে যায়। 

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
ঘটনা প্রবাহ

ঘুমধুম সীমান্তে অনুপ্রবেশের অপেক্ষায় মিয়ানমারের ৪০০ চাকমা

প্রথম আলো | ঘুমধুম ইউনিয়ন পরিষদ, নাইক্ষ্যংছড়ি, বান্দরবান
২ মাস, ৩ সপ্তাহ আগে

ট্রেন্ডিং

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us