You have reached your daily news limit

Please log in to continue


জাপানে নতুন পরমাণু বিদ্যুৎ কেন্দ্র নির্মাণ বিবেচনা করা উচিত: কিশিদা

জাপানের প্রধানমন্ত্রী ফুমিও কিশিদা বলেছেন, দেশে নতুন নতুন পরমাণু বিদ্যুৎ কেন্দ্র গড়ে তোলার বিষয়টি বিবেচনা করা উচিত। বুধবার জ্বালানি বিষয়ক কৌশল নির্ধারণী একটি বৈঠকে তিনি বলেন, দুর্ঘটনা এড়াতে অত্যাধুনিক পরমাণু চুল্লি নির্মাণের লক্ষ্যে যেমন কাজ করা হচ্ছে তেমনি জাপান সরকার যেসব পরমাণু বিদ্যুৎ কেন্দ্র বর্তমানে অচল আছে সেগুলো পুনরায় সচল করার এবং সেগুলোর আয়ুষ্কাল বাড়ানোর বিষয়টি বিবেচনা করছে।

তিনি বলেন, এখন বিশ্ব পরিস্থিতি পাল্টে গেছে। ইউক্রেন যুদ্ধের জেরে জ্বালানি তেলের অস্বাভাবিক মূল্যবৃদ্ধির কারণে বর্তমানে পুরো বিশ্বেই বিদ্যুৎ উৎপাদনে ঘাটতি দেখা দিয়েছে। এ অবস্থায় বিদ্যুৎ সরবরাহ ঠিক রাখতে বৈচিত্রময় উৎস থেকে এর যোগান আসা জরুরি। সূত্র: বিবিসি

কিশিদা বলেন, ২০৫০ সালের মধ্যে কার্বন নিরপেক্ষ দেশ হওয়ার যে লক্ষ্যমাত্রা জাপান ঠিক করেছে তা পূরণেও পরমাণু শক্তির উপর নির্ভরশীলতা বড়ানো প্রয়োজন। 

প্রসঙ্গত, ২০১১ সালে জাপানে ৯ মাত্রার ভূমিকম্প আঘাত হানে। ওই ভূমিকম্পে সৃষ্ট সুনামিতে মৃত্যু হয় ১৮ হাজারের বেশি মানুষের। তখন জাপানের ইতিহাসে সবচেয়ে বড় পারমাণবিক বিপর্যয়ের সৃষ্টি হয়। ফুকুশিমা দাইচি পারমাণবিক কেন্দ্রের তিনটি চুল্লি ক্ষতিগ্রস্ত হয়, তেজস্ক্রিয়তা ছড়িয়ে পড়ে। এ ঘটনায় জাপানজুড়ে ‘নিউক্লিয়ার এমার্জেন্সি’ ঘোষণা করা হয়। নিরাপদ আশ্রয়ে সরিয়ে নিতে হয়েছিল আশেপাশের দেড় লাখের বেশি মানুষকে। এরপর থেকে জাপানের বেশিরভাগ পরমাণু বিদ্যুৎ কেন্দ্রের কার্যক্রম স্থগিত করে দেওয়া হয়।

আন্তর্জাতিক আনবিক শক্তি সংস্থার তথ্যানুযায়ী, জাপানে মোট ৫০টি সক্রিয় পরমাণু চুল্লি রয়েছে। ফুকুশিমা বিপর্যয়ের পর সেগুলোর মধ্যে ৪৬টিরই কার্যক্রম বন্ধ করে দেওয়া হয়। ২০২১ সালের এপ্রিলে নয়টি চুল্লি পুনরায় সচল করা হয়। আরো ১৪টি চুল্লি সচল করার বিষয়ে উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন