জ্বালানি সংকট: নিজস্ব গ্যাসের উৎপাদন বাড়ানোর তাগিদ

www.bbarta24.net প্রকাশিত: ৩১ জুলাই ২০২২, ২১:৫৪

করোনা ভাইরাসের ধকল কাটিয়ে না উঠতেই রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে জ্বালানি এবং অর্থনৈতিক সংকটে ধুঁকছে গোটা বিশ্ব, বাংলাদেশেও এর আঁচ লেগেছে। এরই মধ্যে জ্বালানি সংকটের কারণে দীর্ঘ সময় পর শুরু হয়েছে লোডশেডিং। এর পেছনে দেশে নতুন গ্যাসক্ষেত্র অনুসন্ধান না করা ও গ্যাসের উৎপাদন বাড়াতে না পারাকে বড় ধরণের ব্যর্থতা বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা।


তারা বলছেন, দেশের জ্বালানি খাতকে পুরোপুরি আমদানি-নির্ভর করা হয়েছে। এই অবস্থা থেকে উত্তরণের জন্য নতুন নতুন গ্যাসক্ষেত্র অনুসন্ধান করতে হবে এবং আধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহার করে নিজস্ব গ্যাসের সর্বোচ্চ উৎপাদন নিশ্চিত করতে হবে।


রুশ-ইউক্রেন যুদ্ধের প্রভাবে বিদ্যুৎ উৎপাদনের প্রাথমিক জ্বালানির উচ্চমূল্যের চাপ সামাল দিতে গিয়ে বন্ধ করতে হয়েছে তরলীকৃত প্রাকৃতিক গ্যাস (এলএনজি) আমদানি। জ্বালানি সংকট মোকাবেলায় পাম্প বন্ধ রেখে জ্বালানি তেল সাশ্রয়ের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। এছাড়াও যেনো জ্বালানি সংকটে পড়তে না হয় সেজন্য বিদ্যুৎ সাশ্রয়ে লোডশেডিংসহ নানা পদক্ষেপ গ্রহণ করছে সরকার।


সংশ্লিষ্টরা জানান, দেশের বেশিরভাগ বিদ্যুৎকেন্দ্রে জ্বালানি হিসেবে ব্যবহার করা হয় তেল, কয়লা ও গ্যাস—যার বড় অংশ বিদেশ থেকে আমদানি করতে হয়। আন্তর্জাতিক বাজারে জ্বালানি তেল ও গ্যাসের দাম বৃদ্ধিতে এমন পরিস্থিতির তৈরি হয়েছে। জ্বালানি হিসেবে দেশে আমদানি করা হয় ডিজেল,জেট ফুয়েল ও ফার্নেস ওয়েল। আর দেশে তৈরি হয় পেট্রোল ও অকটেন। যানবাহনে ব্যবহৃত পেট্রোলের সবটুকু এবং অকটেনের বেশিরভাগটা দেশেই উৎপাদন হয়। দেশের গ্যাস ক্ষেত্রগুলো থেকে উপজাত হিসেবে পাওয়া জ্বালানি কনডেনসেট পরিশোধন করে উৎপাদিত হয় পেট্রোল ও অকটেন।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
ট্রেন্ডিং

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us