সরকারের স্বায়ত্তশাসিত সংস্থা চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষ বিগত পাঁচ বছরে প্রায় ৪৬৮ কোটি টাকার মূল্য সংযোজন কর বা ভ্যাট ফাঁকি দিয়েছে।
বিভিন্ন সেবার বিপরীতে দাবিকৃত ওই ভ্যাট আদায়ে চিঠির পর চিঠি দেওয়া হলেও দীর্ঘদিন ধরেই তা বকেয়া পড়ে আছে। বকেয়া বা ফাঁকি দেওয়া এই ভ্যাট আদায় করতে না পেরে রাজস্ব ঘাটতির অপবাদ নিতে হচ্ছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডকে (এনবিআর)।
এনবিআরের মূসক নিরীক্ষা, গোয়েন্দা ও তদন্ত অধিদপ্তর ও চট্টগ্রাম কাস্টমস, এক্সাইজ ও ভ্যাট কমিশনারেটের অনুসন্ধানে ওই বিপুল পরিমাণ রাজস্ব ফাঁকির তথ্য উদঘাটিত হয়েছে।
যদিও চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের দাবি এনবিআর যে সময়ের ভ্যাটের কথা বলছে, সে সময়ে ভ্যাট বিভাগের কোনো নির্দশনা ছিল না। ফলে বন্দর কর্তৃপক্ষ সেবাগ্রহীদের কাছ থেকে কোনো ভ্যাট সংগ্রহ করেনি। তাই ভ্যাট বিভাগ যে ভ্যাট দাবি করছে তা অযৌক্তিক।