দেশের দ্বিতীয় সাবমেরিন ক্যাবল (সি-মি-উই-৫) থেকে ব্যান্ডউইথ কুয়াটাকার ল্যান্ডিং স্টেশন থেকে দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চল থেকে যমুনা সেতু হয়ে ঢাকায় আসে। এই ঘুর পথের দূরত্ব ৬০৫ কিলোমিটার। আর পদ্মা সেতু হয়ে যদি এই ব্যান্ডউইথ ঢাকায় আনা যায়, তাহলে পথের দূরত্ব কমবে প্রায় ৩০০ কিলোমিটার। আর এ কারণেই ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের গতি আরও বাড়বে বলে মনে করছেন খাত সংশ্লিষ্টরা।
এ নিয়ে কাজ শুরু করেছে রাষ্ট্রায়ত্ত প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ কোম্পানি লিমিটেড (বিটিসিএল)। জানা যায়, ন্যাশনওয়াইড টেলিকমিউনিকেশন ট্রান্সমিশন নেটওয়ার্ক (এনটিটিএন) এর মধ্যে অ্যান্ড-টু-অ্যান্ড পরিষেবার (দ্বিতীয় সাবমেরিন ক্যাবল) মাধ্যমে যুক্ত আছে, যার দৈর্ঘ ৬০৫ কিলোমিটার। পদ্মা সেতুর কারণে এই দূরত্ব কমে আসবে ২৯৫ কিলোমিটারে। এই অংশ বিটিসিএল ব্যান্ডউইথ পরিবহনের পথ তৈরি করবে।