‘মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড়’

বিডি নিউজ ২৪ মাসুদ আনোয়ার প্রকাশিত: ২৮ জুন ২০২২, ১৯:২৫

২৫ জুন উদ্বোধন হয়ে গেল পদ্মা সেতুর। ১৯৭১ সালে যেমন ৭ মার্চের ভাষণের মধ্য দিয়ে উদ্বোধন হয়েছিল স্বাধীনতা সংগ্রামের, তেমনি ২৫ জুনেও হলো আরেকটি সংগ্রামে সাফল্যের উদ্বোধন। ৭ মার্চের মতো অবশ্য এর পেছনে ২৫ বছরের লাঞ্ছনা আর বঞ্চনার ইতিহাস নেই। তবে ২৫ জুনের পেছনেও ছিল স্বাধীনতার মৌলনীতির বিরোধিতাকারী পেছন দরজা দিয়ে ক্ষমতাদখলকারী ব্যর্থজনদের বহুমুখী ষড়যন্ত্র আর অপতৎপরতা। ৭১ সালে অগণিত স্বাধীনতাকামীর আড়ালে কিছু স্বাধীনতাবিরোধী যেমন ছিল, তেমনি ২০২২ সালে শেষ হওয়া পদ্মা সেতুর জন্ম ইতিহাসটাও ছিল কণ্টকাকীর্ণ। বিশ্ব ব্যাংকের নানা বাধা-বিপত্তির মধ্যেও একজন শেখ হাসিনা দৃপ্তকণ্ঠে উচ্চারণ করেছিলেন, পদ্মা সেতু আমরা করবই। নিজের টাকায়।


এ যেন বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণের ‘এই দেশকে মুক্ত করে ছাড়ব ইনশাল্লাহ’র মতো আত্মপ্রত্যয়ী সগর্ব উচ্চারণ। নিজের টাকায় শেষ পর্যন্ত পদ্মা সেতু হলোই।


পদ্মা সেতু নিয়ে বিশ্ব ব্যাংক এবং কিছু বাংলাদেশী ‘রাজনীতিবিদ’ ও ‘বুদ্ধিজীবী’দের হীনন্মন্যতা, চতুরতা আর গা জ্বলুনির শেষ ছিল না। এসব ‘পরশ্রীকাতরতা’ দাস্যমনোভাব-সিনড্রোমের আলোচনা করব না। কে কী করেছেন, সেটা দুনিয়াসুদ্ধ জানে। বিশ্বের সবচেয়ে মর্যাদাবান পুরস্কার পাওয়া দেশের সবেধন নীলমণিটি নিজের ওজন ভুলে পদ্মা সেতু বানচালের খেলায় মালকোচা মেরে নেমে পড়েছিলেন। আর প্রধান বিরোধী নেত্রী তো তার ‘বিরোধিতার জন্যে বিরোধিতা’ খেলায় ঘোষণা দিয়ে নেমে পড়েছিলেন।


২০১৪ সালের ডিসেম্বরে পদ্মা সেতুর নির্মাণ শুরু হয়। কিন্তু তার আগে পদ্মা সেতু প্রকল্প নিয়ে জাতীয়-আন্তর্জাতিকভাবে ষড়যন্ত্র শুরু হয়। তখন থেকে এখন পর্যন্ত রাজনৈতিক অঙ্গন থেকে শুরু করে বিভিন্ন মহল বিভিন্ন উক্তি-কটূক্তি, আলোচনা-সমালোচনা করেছেন।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
ঘটনা প্রবাহ

ট্রেন্ডিং

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us