ঈদুল আজহাকে সামনে রেখে কুমিল্লার খামারিরা প্রস্তুত। চাহিদার অতিরিক্ত পশু রয়েছে তাদের কাছে। তবে ভারত সীমান্তের জেলা হওয়ায় অবৈধপথে পশু আসার আতঙ্কে রয়েছেন তারা। গো-খাদ্যের দাম বেড়ে যাওয়ায় এবার পশু পালনে খরচ বেশি হচ্ছে। এরমধ্যে যদি ভারতীয় গরু বাংলাদেশে প্রবেশ করে তাহলে খামারিদের লোকসানে পড়তে হবে। এ অবস্থায় সীমান্ত পথে গরু আসা বন্ধে কঠিন নজরদারি ও সরকারের আন্তরিক পদক্ষেপ গ্রহণের দাবি জানিয়েছেন খামারিরা।
কথা হয় ২০২১ সালে নির্বাচিত কুমিল্লার শ্রেষ্ঠ খামারি মো. খায়রুল বাশারের সঙ্গে। তিনি বলেন, ঈদ যত ঘনিয়ে আসছে ততই লোকসানের ভয় মনে ভর করছে। লোকসানের দুশ্চিন্তায় নির্ঘুম কাটে রাত। কারণ ভারতীয় গরু দেশে প্রবেশ করলে আমাদের লোকসান ছাড়া লাভের কোনও আশা নেই। জেলার শ্রেষ্ঠ খামারির এ অবস্থা হলে বাকি ৩৩ হাজার ৯৩০ জন খামারির আশঙ্কার চিত্র সহজেই ফুটে ওঠে।