আগামী ২৫ জুন উদ্বোধন হতে যাচ্ছে স্বপ্নের পদ্মা সেতু। সেতু চালু হলে দক্ষিণের ২১ জেলার চেহারা বদলে যাবে। সড়ক পথে উঠবে গতির ঝড়। দক্ষিণের বিভিন্ন জেলার মানুষেরা এখন বাড়ি থেকে ঢাকায় গিয়ে অফিস করারও চিন্তা করছেন। এ অবস্থায় সড়ক পথের গতির সঙ্গে পাল্লা দিতে বরিশাল-ঢাকা নৌরুটে চলাচলকারী লঞ্চগুলোতেও লাগছে আধুনিকতার ছোঁয়া।
যাত্রী টানতে নতুন ও অত্যাধুনিক লঞ্চ নামাচ্ছেন মালিকরা। এসব লঞ্চে লিফট, চলন্ত সিঁড়ি, এটিএম বুথ, হেলিপ্যাড, সুইমিং পুল, নামাজের কক্ষ, ডাইনিং, শিশুদের খেলার জোন, রেস্টুরেন্ট, ব্রেস্টফিডিং রুম ও রোগীদের জন্য আইসিইউ সুবিধা যুক্ত হচ্ছে বলে জানিয়েছেন মালিকরা।
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, বরিশাল-ঢাকা নৌরুটে যাত্রীবহরে যুক্ত হতে পাঁচ মাস আগে কীর্তনখোলা নদীর তীরে শুরু হয়েছে অত্যাধুনিক বিলাসবহুল এম খান-৭ লঞ্চের নির্মাণকাজ। কিছু দিন পর একই ডকইয়ার্ডে এম খান-১১ লঞ্চের কাজও শুরু হবে।