চার দিন হয়েছে ‘শেষ চিঠি’ চরকিতে মুক্তি পেয়েছে। কেমন সাড়া পাচ্ছেন?
আমরা কেউই চিন্তা করিনি এতটা সাড়া পাব। বৃহস্পতিবার রাত আটটায় মুক্তি পায়। মুক্তির পর রাত ১০টা থেকে দারুণ সব প্রতিক্রিয়া পাচ্ছি। ফেসবুকে চলচ্চিত্রের বিভিন্ন গ্রুপে লেখালেখিও হচ্ছে। আমি অভিভূত, আমি মুগ্ধ।
‘শেষ চিঠি’তে আপনি তুলি চরিত্রে অভিনয় করেছেন। চরিত্রটি হয়ে ওঠার পেছনে কে বেশি সহযোগিতা করেছেন?
আমার জন্য চরিত্রটি ফুটিয়ে তোলা ভীষণ কষ্টসাধ্যই ছিল। স্ক্রিনে আমাকে দেখে যাঁরাই এখন যা অ্যাপ্রিশিয়েট করেছেন, তার বিন্দুমাত্র ক্রেডিট আমি নিতে চাই না। আমার পরিচালক ও ডিওপিকে এই ক্রেডিট দিতে চাই। কারণ, তারাই আমাকে হাতে–কলমে শিখিয়েছে বলা যায়। কোনো ছাড়ই দেয়নি। একটা শট ১৫ বারও নিয়েছি। একটা দৃশ্যে এমনও হয়েছে, চার ঘণ্টা লেগে গেছে। শেষ দৃশ্যটা, যা সবাই দেখে বেশি প্রশংসা করছেন, তা মধ্যরাতে শুটিং করা। দৃশ্যটির শুটিং শেষ করতে মধ্যরাত থেকে কখন ভোর হয়ে গেছে, টেরই পাইনি। যতবার মনে হয়েছে, সুন্দরভাবে দৃশ্য ফুটিয়ে তুলতে হবে, ততবার শুটিং করেছি। আমিও কোনো কিছুতে না করিনি। তারা আমার কাছ থেকে এভাবে আদায় না করলে আজ হয়তো এতটা প্রশংসা পেতাম না।