পদ্মাসেতু, হরতালের ছুতো ও নিরপরাধ আবুল হোসেন

বিডি নিউজ ২৪ কামরুল হাসান বাদল প্রকাশিত: ০৪ জুন ২০২২, ১৮:০৪

মুক্তিযুদ্ধের পর এ দেশের ইতিহাসে আরেকটি বড় অর্জনের ঘটনা ঘটতে যাচ্ছে ২৫ জুন প্রধানমন্ত্রী কর্তৃক পদ্মা সেতু উদ্বোধনের মধ্য দিয়ে। মেগা প্রকল্পগুলোর মধ্যে সর্ববৃহৎ এবং এ যাবতকালের বৃহৎ স্থাপনা, যা আবার নির্মিত হয়েছে সম্পূর্ণ নিজেদের অর্থে, তেমন একটি গৌরব তো উদযাপনের দিন। পুরো জাতি মিলে গৌরবে অভিষিক্ত হওয়ার ক্ষণ। কিন্তু অতীতের বহুকিছুর মতো এখানেও বিভক্ত জাতি। এই মাহেন্দ্রক্ষণে নানাপ্রকার বিতর্ক তৈরির চেষ্টা হচ্ছে। কারা তৈরি করছে এমন বিতর্ক? কারা এবং কোন উদ্দেশ্যে এই গৌরবকে ম্লান করতে চায়?


উত্তরটি খুবই সোজা। যারা এ সেতু নির্মাণের বিরোধিতা করেছিল, সেতুটা যেন নির্মিত না হয় তার জন্য আদাজল খেয়ে মাঠে নেমেছিল- তারাই। এরাই দেশের পরিস্থিতি অস্থিতিশীল করে উদ্বোধনের দিন হরতাল ডাকার একটি ছুতো খুঁজছে। তর্কে নামার লক্ষ্যে অনেকে বলবেন, বিতর্ক তো উসকে দিয়েছেন স্বয়ং প্রধানমন্ত্রী। কীভাবে? তা বোধহয় খুব বিস্তারিত বলার দরকার নেই। সামান্য উদ্ধৃতি দিচ্ছি তবুও।


গত ১৮ মে রাজধানীর বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউতে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে দলের  সভাপতি শেখ হাসিনার স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস উপলক্ষে আওয়ামী লীগ আয়োজিত আলোচনা সভায় প্রধানমন্ত্রী তার সরকারি বাসভবন গণভবন থেকে ভিডিও কানফারেন্সের মাধ্যমে যুক্ত হয়ে বক্তৃতার একপর্যায়ে বলেন, “খালেদা জিয়া বলেছিল, জোড়াতালি দিয়ে পদ্মা সেতু বানাচ্ছে, ওখানে চড়া যাবে না, চড়লে ভেঙে পড়বে। পদ্মা সেতুতে নিয়ে গিয়ে ওখান থেকে (খালেদা জিয়াকে) টুস করে নদীতে ফেলে দেওয়া উচিত। আর যিনি আমাদের একটা এমডি পদের জন্য পদ্মা সেতুর মতো সেতুর টাকা বন্ধ করেছেন, তাকেও আবার পদ্মা নদীতে নিয়ে দুই চুবানি দিয়ে উঠিয়ে নেওয়া উচিত। মরে যাতে না যায়। একটু পদ্মা নদীতে দুইটা চুবানি দিয়ে সেতুতে তুলে দেওয়া উচিত। তাহলে যদি এদের শিক্ষা হয়।”

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
ঘটনা প্রবাহ

ট্রেন্ডিং

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us