২০০৬ সালে একঝাঁক তরুণ ক্রিকেটার নিয়ে নতুন পথচলা শুরু হয়েছিল বাংলাদেশের ক্রিকেটের। সেদিনের সেই তরুণ সাকিব, তামিমরা পরিণত হয়ে দেশকে উপহার দিয়েছেন অনেক জয়। কালের পরিক্রমায় সাকিবরা এখন সিনিয়র। হয়তো আর দু-তিন বছর জাতীয় দলে নিয়মিত খেলবেন তারা।
এই সিনিয়রদের সঙ্গে সমন্বয় করে তৈরি হয়ে গেছে জাতীয় দলের আরেকটি ব্যাচ। তাসকিন-মিরাজ-লিটনরা লিডিং লাইনআপেও চলে এসেছেন। ম্যাচ জেতাতেও শিখে গেছেন তারা। সেই ব্যাচের তাসকিন আহমেদ গত শুক্রবার কন্যাসন্তানের পিতা হয়েছেন। সেই মাহেন্দ্রক্ষণে তার কাছ থেকে জাতীয় দলের ভেতর বাইরের গল্প শুনেছেন সেকান্দার আলী
সমকাল: আবার খেলায় বিরতি?
তাসকিন: খেলোয়াড় হিসেবে খেলতে না পারলে খারাপ লাগবেই। মন খারাপ করলে তো করাই যায়। বিষয়টিকে স্বাভাবিকভাবে নিতে হবে। ইনজুরিতে তো কারও হাত নেই।
সমকাল: কাঁধে আগে সমস্যা হতো?
তাসকিন: মাঝে মধ্যে ব্যথা করত। তবে বোলিং থামিয়ে দেওয়ার মতো পরিস্থিতি হয়নি। এই প্রথম খেলতে পারলাম না। ৭ মে ইংল্যান্ডে যাচ্ছি উন্নত চিকিৎসা নিতে। ১০ মে চিকিৎসকের অ্যাপয়েনমেন্ট। ডাক্তার দেখার পর কী বলেন, তার ওপর নির্ভর করবে কখন খেলায় ফিরতে পারব।