ঢাকা জেলার কেরানিগঞ্জ থেকে চলচ্চিত্র অভিনেত্রী রাইমা ইসলাম শিমুর বস্তাবন্দি মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। বর্তমানে তার মরদেহ রয়েছে রাজধানীর মিটফোর্ড হাসপাতালে। শিমু হত্যার ঘটনায় সন্দেহভাজন হিসেবে তার স্বামী নোবেল ও নোবেলের বন্ধু ফরহাদকে আটক করেছে র্যাব।
সোমবার দিবাগত রাতে তাদের গ্রেফতার করা হয়। এসময় একটি গাড়িও জব্দ করা হয়।
এর আগে সোমবার দুপুরে কেরানীগঞ্জের হযরতপুর সেতুর পাশে দুটি বস্তায় শিমুর দেহের দুটি অংশ পাওয়া যায়। তখন পরিচয় শনাক্ত না হলেও রাতে স্বজনরা নিশ্চিত করেন লাশটি শিমুর। পরে লাশ ময়নাতদন্তের জন্য মিটফোর্ড হাসপাতালে নিয়ে আসা হয়।
জানা গেছে, রাজধানীর গ্রিনরোডের নিজ বাসা থেকে রবিবার সকাল ১০টায় বাসা থেকে বের হন শিমু। সন্ধ্যা ৭টায় শিমুর এক বন্ধু শিমুকে ফোনে পাওয়া যাচ্ছে না বলে জানান। পরে রাত ১১টায় কলাবাগান থানায় যায় জিডি করা হয়। পরে জিডিতে অজ্ঞাত নামা কয়েকজনকে আসামি করে একটি মামলা করা হয়।