খাবার যেমন ফ্রিজে রেখে পরে খাওয়া যায় তেমনি রসুনও হিমায়িত করে পরে ব্যবহার করা সম্ভব।
স্বাভাবিক তাপমাত্রায় রসুন সাধারণত অনেকদিন টেকে। তবে রান্নার জন্য কুচি বা খোসা ছাড়ানো রসুনের কোঁয়া বাড়তি হয়ে গেলে সংরক্ষণের জন্য ফ্রিজে রাখা সম্ভব।
আর সুবিধা হল হিমায়িত রসুন ফ্রিজ থেকে বের করে সাথে সাথেই ব্যবহার করা যায়। গলানোর জন্য আলাদা সময় লাগে না।