সরকারি দিবাযত্ন কেন্দ্র বেহাল, শিশুরা অযত্নে

প্রথম আলো প্রকাশিত: ১৫ জানুয়ারি ২০২২, ১২:৩৩

ভেতরে ঢুকতেই বোটকা গন্ধ। বিছানার চাদর, কম্বল, ঘরের পর্দাসহ সব কাপড়ই ময়লা। বালিশগুলো তেল চটচটে। করোনাকালে আগতদের জন্য হাত ধোয়া বা জীবাণুনাশকের কোনো ব্যবস্থা নেই।


ঢাকায় সচিবালয়ের ভেতরে শিশু দিবাযত্ন কেন্দ্রে গিয়ে ১০ জানুয়ারি দেখা গেল এই চিত্র। সেখানে কর্মরত ব্যক্তিরা জানান, মাসে একবার বিছানার চাদর ও বালিশের কভার ধোয়া হয়। এই একবার ধোয়ার জন্যই অর্থ বরাদ্দ রয়েছে।


সচিবালয়ের এই শিশু দিবাযত্ন কেন্দ্র পরিচালনা করছে মহিলাবিষয়ক অধিদপ্তর। আরও কয়েকটি শিশু দিবাযত্ন কেন্দ্র ঘুরে এবং দায়িত্বরত ব্যক্তিদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে নানান ঘাটতির কথা। কোথাও শিশুরা দুর্ব্যবহারের শিকার হয়, কোথাও শিক্ষিকা ও স্বাস্থ্যশিক্ষিকা নেই। শিশুদের বয়স আলাদা হলেও সবার জন্য খাবার একই।


অথচ দিবাযত্ন কেন্দ্রগুলোতে শিশুদের সম্পূর্ণ মাতৃস্নেহে লালন–পালন করার কথা। তাদের শারীরিক ও মানসিক বিকাশের জন্য শিক্ষা, খেলাধুলা, বিনোদন, সুষম খাবার ও প্রাথমিক স্বাস্থ্য সেবার ব্যবস্থা থাকার কথা। কাগজে-কলমে দিবাযত্ন কেন্দ্র পরিষ্কার রাখা, শিশুদের পরিচ্ছন্নতার অভ্যাস গড়ে তোলাসহ আরও বিভিন্ন দায়দায়িত্বের কথা বলা আছে। তবে বাস্তবতা ভিন্ন।


নিম্ন ও মধ্যম আয়ের কর্মজীবী নারীদের আর্থিক ক্ষমতায়নের জন্য ১৯৯১ সাল থেকে মহিলা ও শিশুবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের অধীন সংস্থা মহিলাবিষয়ক অধিদপ্তর দিবাযত্ন কেন্দ্র পরিচালনা করছে। মন্ত্রণালয় সূত্র জানিয়েছে, রাজস্ব খাত ও প্রকল্প থেকে অর্থায়নের মাধ্যমে মোট ১১৯টি শিশু দিবাযত্ন কেন্দ্র পরিচালিত হচ্ছে। রাজস্ব খাতে থাকা ৪৩টি দিবাযত্ন কেন্দ্রের আসনসংখ্যা ২ হাজার ৮৩০।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
ট্রেন্ডিং

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us