ঢাকা থেকে বরগুনাগামী অভিযান-১০ লঞ্চের ইঞ্জিনে ত্রুটি ছিল। অগ্নিকাণ্ডের আগে ত্রুটি ধরা পড়লেও সারাতে কোনো ব্যবস্থা নেননি মালিক-চালকরা। চাঁদপুর ঘাট পার হওয়ার পরই ইঞ্জিনে ত্রুটি দেখা দেয়। আগুন লাগার পর যাত্রীদের নিরাপদে নামার ব্যবস্থা না করে উল্টো নিজেরা পালিয়ে যান।
নৌপরিবহন মন্ত্রণালয় গঠিত কমিটির তদন্ত প্রতিবেদনে এসব কথা উঠে এসেছে। গত সোমবার রাতে মন্ত্রণালয়ে এই প্রতিবেদন জমা দেওয়া হয়। এতে অগ্নিকাণ্ড এড়াতে ২৫ দফা সুপারিশ করা হয়েছে। কম লঞ্চ চালিয়ে বেশি মুনাফার ‘রোটেশন’ প্রথার কারণে দুর্ঘটনা ঘটছে বলে প্রতিবেদনে মন্তব্য করে ওই প্রথা বন্ধের সুপারিশ করেছে কমিটি।