প্রধানমন্ত্রীর আইসিটি বিষয়ক উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদ জয়ের মতে, ‘মহান মুক্তিযুদ্ধে পাকিস্তানি দখলদার সেনাদের শক্তি বৃদ্ধির উদ্দেশে গঠন করা হয়েছিল রাজাকার বাহিনী। মুক্তিযুদ্ধের বিরোধিতা করা ও যুদ্ধাপরাধের সঙ্গে জড়িত এই বাহিনীর সদস্যদের পরবর্তী সময়ে প্রধানমন্ত্রী ও মন্ত্রীর পদে বসিয়েছিল জিয়াউর রহমান ও খালেদা জিয়া। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে নিজের অ্যাকাউন্টে সেই ইতিহাস তুলে ধরেছেন তিনি।
স্ট্যাটাসের শুরুতে বঙ্গবন্ধুর নাতি লিখেছেন, ‘মুক্তিযুদ্ধ যখন শেষের দিকে, বাঙালি জাতির বিজয় যখন শুধু সময়ের ব্যাপার মাত্র; পাকিস্তানিদের বর্বরতার বিরুদ্ধে এবং মুক্তিকামী বাঙালি জাতির পক্ষে যখন বিশ্বজুড়ে জনমত তুঙ্গে, ঠিক তখনই নতুন ষড়যন্ত্রে মেতে ওঠে পাকিস্তানিরা। তারা তখন জামায়াতের কয়েকজন নেতাকে বাঙালি জাতির প্রতিনিধি হিসেবে জাতিসংঘের অধিবেশনে নিয়ে যাওয়ার উদ্যোগ নেয়। উদ্দেশ্য, বাঙালির চূড়ান্ত বিজয় বানচাল করে বাংলাদেশের স্বাধীনতার পথ রুদ্ধ করা।’