বুয়েটে আমার সিট বরাদ্দ হয় ড. এম এ রশীদ হলে। আর রুম দেওয়া হয় ২০২। রুম ঠিক হওয়ার পর এলাকার বড় ভাইদের সঙ্গে যোগাযোগ করে জানলাম ওই রুমে এক ‘লিডার’ থাকেন। ভাইয়ারা আরও বললেন, উনি মানুষ হিসেবে খুবই ভালো, তবে একটাই সমস্যা উনার রুমে অনেক গেস্ট থাকে। এক টার্ম কষ্ট করে থাকো, পরে রুম চেঞ্জ করে নিও। আগের বছরও একই ঘটনা ঘটেছে।
প্রথম কয়েকদিন ঢাকা মেডিকেলের ফজলে রাব্বি হলের বন্ধু রেজাউল ইসলাম হিটু আর সোহেল আশকার চয়নের ১১৩ নম্বর রুমে, তারপর বুয়েটের বড় ভাইদের রুমে থাকলাম কয়েকদিন। পরে একদিন ভাইয়ার দেখা পেলাম এবং আমাদের ব্যাপারটা বললাম। উনি বললেন কোনো সমস্যা নাই, উঠে পড়ো।