ছাত্ররাজনীতি বন্ধে বুয়েটের জোরালো অবস্থান যে কারণে রাজনৈতিক

প্রথম আলো মনোজ দে প্রকাশিত: ১৮ আগস্ট ২০২৩, ১৯:০১

বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা প্রচলিত ধারার লেজুড়বৃত্তিক ছাত্ররাজনীতি বন্ধের পক্ষে তাঁদের জোরালো অবস্থান আবার তুলে ধরেছেন। সম্প্রতি বুয়েটের বর্তমান ও প্রাক্তন শিক্ষার্থীসহ ৩৪ জন টাঙ্গুয়ার হাওরে গেলে ছাত্রশিবিরের সঙ্গে সংশ্লিষ্টতা এবং রাষ্ট্রবিরোধী ষড়যন্ত্র ও গোপন বৈঠকের অভিযোগে তাঁদের গ্রেপ্তার করে পুলিশ। এ ঘটনায় সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে পক্ষে-বিপক্ষে নানা মত, পাল্টা মত, সমালোচনা, আলোচনা তৈরি হয়। এর মাঝেই প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়টির শিক্ষার্থীদের একটি অংশ কেন্দ্রীয় ক্যাফেটেরিয়ার সামনে শপথ পাঠ করে ছাত্ররাজনীতি ও মৌলবাদ রুখে দেওয়ার কথা বলে।

বুয়েটে জোরালোভাবে ছাত্ররাজনীতি বন্ধের দাবি ওঠে ২০১৯ সালের ৭ অক্টোবর বুয়েটের ইলেকট্রিক্যাল অ্যান্ড ইলেকট্রনিকস ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের দ্বিতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী আবরার ফাহাদ হত্যাকাণ্ডের পর। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে মতপ্রকাশে সক্রিয় আবরারকে শেরেবাংলা হলের একটি কক্ষে ডেকে নিয়ে ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীরা নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা করেন। সহপাঠী হত্যার প্রতিবাদে টানা আন্দোলন শুরু করেন বুয়েটের শিক্ষার্থীরা। আন্দোলনের একপর্যায়ে বুয়েট কর্তৃপক্ষ বিশ্ববিদ্যালয়টিতে সব ধরনের ক্রিয়াশীল ছাত্ররাজনীতি নিষিদ্ধ করে।


যদিও ক্রিয়াশীল ছাত্রসংগঠনগুলো বুয়েট কর্তৃপক্ষের সিদ্ধান্ত মেনে নিয়েছেন, তা অবশ্য বলা যাবে না। ভেতরে-ভেতরে তারা নানা তৎপরতা জারি রেখেছে। বিশেষ করে ক্ষমতাসীনদের ছাত্রসংগঠনের নেতা-কর্মীরা প্রাক্তন শিক্ষার্থীদের ব্যানারে সক্রিয় হওয়ার চেষ্টা করেছেন বলে অভিযোগ রয়েছে। এ ধরনের তৎপরতায় বাধা দেওয়াকে কেন্দ্র করে বাগ্‌বিতণ্ডার মতো ঘটনাও ঘটেছে। বিশ্ববিদ্যালয়টিতে ভেতরে-ভেতরে ছাত্রশিবির ও অন্যান্য ধর্মভিত্তিক ছাত্রসংগঠনও সক্রিয় বলে অভিযোগ আছে। এর জেরে ছাত্রলীগ ও তাদের মতের বুদ্ধিজীবীরা বুয়েট শিক্ষার্থীদের যেকোনো প্রতিবাদকে শিবির-সংশ্লিষ্টতার তকমা দেওয়ারও চেষ্টা করেন।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us