খালেদা জিয়া, তারেক রহমান, তার কন্যা জাইমা রহমান ও ছাত্রলীগের নেত্রীদের নিয়ে অশালীন, অনৈতিক, কুরুচিপূর্ণ বক্তব্য এবং চিত্র নায়িকা মাহিয়া মাহিকে ধর্ষণের হুমকি দিয়ে পদ হারিয়েছেন তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী ডা. মো. মুরাদ হাসান। অতীতে এ রকম ঘটনায় আইন শৃঙ্খলা বাহিনীগুলোকে তৎপর হতে দেখা গেছে। বিতর্কিত ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে মামলা হওয়ার ঘটনাও আছে। কিন্তু আজ মঙ্গলবার সন্ধ্যা পর্যন্ত মুরাদ হাসানের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেয়নি সরকার।
এ বিষয়ে কথাসাহিত্যিক সেলিনা হোসেন, মুক্তিযোদ্ধা ও সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব নাসির উদ্দিন ইউসুফ বাচ্চু, ব্লাস্টের নির্বাহী পরিচালক ও সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী ব্যারিস্টার সারা হোসেন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজবিজ্ঞান বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক সামিনা লুৎফার মন্তব্য জানতে চেয়েছিল দ্য ডেইলি স্টার।
তারা বলেন, মুরাদ ক্ষমার অযোগ্য অপরাধ করেছেন। শুধু মন্ত্রিসভা থেকেই নয়, তাকে দল ও সংসদ থেকে পদচ্যুত করা উচিত এবং দেশের প্রচলিত আইনে দ্রুত দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দেওয়া উচিত। এ ক্ষেত্রে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর নীরবতায় তারা হতাশা ব্যক্ত করেন।