বিদেশে বিনিয়োগ করার সুযোগ বাড়াতে সরকার খসড়া নীতিমালা তৈরি করেছে, যার মাধ্যমে স্থানীয় ব্যবসা প্রতিষ্ঠান আন্তর্জাতিক বিনিয়োগ হিসেবে সহযোগী প্রতিষ্ঠান তৈরি কিংবা কোনো বিদেশি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার কিনতে পারবে।
খসড়া অনুযায়ী, রপ্তানিকারকরা বিদেশের মাটিতে সহযোগী প্রতিষ্ঠান তৈরি করার জন্য গত ৫ বছরের বার্ষিক গড় রপ্তানি আয়ের ২০ শতাংশ পর্যন্ত ব্যয় করতে পারবেন।
উদ্যোক্তারা রপ্তানি থেকে অর্জিত আয়ের একটি অংশ এক্সপোর্ট রিটেনশন কোটা (ইআরকিউ) অ্যাকাউন্টে রেখে থাকেন। বিদেশে বিনিয়োগের যোগ্যতা অর্জনের জন্য রপ্তানিকারকদের তাদের ইআরকিউ অ্যাকাউন্টে যথেষ্ট পরিমাণ স্থিতি রাখতে হবে।