ইনজুরি, অফফর্ম, ফিটনেসের দুরবস্থা মিলিয়ে তাসকিন আহমেদ প্রায় হারিয়েই গিয়েছিলেন! নিজের সঙ্গে এক প্রকার যুদ্ধ করেই ঘুরে দাঁড়ানোর শপথ নেন, বাবা হওয়ার পর থেকে গুছিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করতে থাকেন। বিশেষ করে করোনার সংক্রমণ শুরু হওয়ার পর থেকে সব যখন বন্ধ, তাসকিন তখন ব্যক্তিগত ট্রেনার নিয়োগ দেন। জিমে ওয়েটলিফটিং, আউটডোরে তপ্ত বালির ওপর দৌড়ানো, মাইন্ড ট্রেনিংয়ের অংশ হিসেবে আগুনের ওপর হাঁটা সবই করেছেন তিনি।
তাতে তাসকিন আগের চেয়ে আরও বেশি পরিণত, আগের চেয়েও বেশি আগ্রাসী। নিজের খামখেয়ালি জীবনযাপনের কারণে যিনি প্রায় তিন বছর কোথাও ছিলেন না, সেই তাসকিন এখন বিশ্বকাপে খেলার অপেক্ষায়।