কোয়াড এবং ইন্দো-প্যাসিফিক জোট

সমকাল ড. মাহবুব হাসান প্রকাশিত: ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২১, ০৯:০১

এখনও বিশ্ববাসী কভিড-১৯ এর কারণে মৃত্যুর সঙ্গে লড়ছে মানুষ। যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য ও অস্ট্রেলিয়ায় কভিডে মারা যাচ্ছে অনেক মানুষ। আমরাও এর বাইরে নই। তবে স্বস্তির বিষয়, এখন আমরা অনেকটাই নিয়ন্ত্রিত পরিস্থিতির মধ্যে এসেছি। এখনও বিশ্বের কোটি কোটি মানুষ কভিডের টিকা থেকে বঞ্চিত। ধনী দেশগুলো শত শত কোটি ডোজ টিকা আগাম কিনে নিয়েছে। গরিব দেশগুলো তো বটেই, অনেক মধ্যম আয়ের দেশও টিকা কিনতে চেষ্টা করে ব্যর্থ হয়েছে। টিকা বৈষম্যের শিকার হয়েছে গরিব দেশের মানুষ। মানুষের এই মৃত্যুর মিছিলে পড়ে থাকার মধ্যেও টিকা-ব্যবসা নিয়ে ধনী দেশগুলোর মানবিক ও মানসিক অবস্থা আমরা টের পাচ্ছি। তাদের কাছে সাধারণের মৃত্যু কোনো বিষয়ই নয়। তারা টিকার এই যে বৈষম্যকরণ এবং তাকে পুঁজি করে ব্যবসায়িক লাভকেই বড় করে দেখছে। এই চিত্র বিশ্বের ধনী দেশগুলোকে বিচলিত করেনি। জাগ্রত করতে পারেনি তাদের মানবিকতা। তারই আরেকটা পরিচয় তুলে ধরল যুক্তরাষ্ট্র-যুক্তরাজ্য ও অস্ট্রেলিয়ার ত্রিপক্ষীয় সিকিউরিটি জোট। এই নব্য জোট অস্ট্রেলিয়ার অ্যাডিলেডে ১৮ মাসের মধ্যে তৈরি করবে পারমাণবিক শক্তিচালিত সাবমেরিন। এই সাবমেরিন উৎপাদনকারী দেশে পরিণত হবে অস্ট্রেলিয়া। এ জোটের ঘোষিত লক্ষ্য ইন্দো-প্যাসিফিকে চীনের প্রভাবকে নস্যাৎ করা। আমরা আগামী দেড় বছরের মধ্যে উত্তর ও দক্ষিণ চীন সাগরেও তাদের পরমাণুশক্তি চালিত সাবমেরিনের উপস্থিতি দেখতে পাব। তার মানে, আগামীতে যে আরেকটি মহাসমরের নিচে পড়তে যাচ্ছে বিশ্ব এ তারই সামরিক ও রাজনৈতিক লক্ষণ। পাশাপাশি চীনের অর্থনৈতিক অগ্রগতি প্রতিরোধও তাদের বিশেষ এজেন্ডা।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us