লকডাউনের সময় কক্সবাজারের পেশাজীবী ঘোড়াদের অনাহারে মৃত্যু দেখে https://tinyurl.com/j34w22v9 অনেকের প্রাণ কেঁদেছে। ঘোড়াদের দুর্ভিক্ষে একটি কোম্পানি এগিয়ে আসায় আপাতত তাদের প্রাণ বাঁচল। তাঁদের ধন্যবাদ। তবে ল্যাম্প ছাড়া যেমন ল্যাম্পপোস্ট হয় না, তেমনি ঘোড়াজীবী অর্থাৎ ঘোড়া খাটিয়ে আয় করা মানুষ ছাড়া ঘোড়াও দেখা যায় না। কক্সবাজার, কুয়াকাটা, পতেঙ্গা কিংবা সেন্ট মার্টিনের সৈকতে অসংখ্য শিশু ঘোড়া চালানোর দিনমজুরিতে নিজের ও পরিবারের পেট চালাত। এখন তাদের কী অবস্থা? অভুক্ত ঘোড়া দেখে আবেগ আসা মধ্যবিত্তের নরম মনের ব্যাপার। কিন্তু খিদে পেটে ঘুরতে ঘুরতে মানবঘোড়া হয়ে যাওয়া শিশুদের জন্যও কি কিছু আবেগ আমরা বরাদ্দ করতে পারি?