মিয়ানমারের সামরিক বাহিনী ১ ফেব্রুয়ারি সেনা অভ্যুত্থান করেছে। এই দক্ষিণ-পূর্ব এশীয় দেশটিতে উদ্ভূত বিশৃঙ্খলা নিয়ে চীনের চেয়ে কোনও দেশই বেশি চিন্তিত বলে মনে হচ্ছে না। মিয়ানমারে বড় অবকাঠামো এবং অন্যান্য প্রকল্পে বিনিয়োগের পাশাপাশি প্রতিদিন সীমান্ত বাণিজ্যের জন্য প্রায় ১৬ মিলিয়ন মার্কিন ডলার ব্যয় করে বেইজিং। তাদের উদ্বেগ হওয়ার কারণ রয়েছে। প্রচুর বিনিয়োগের মধ্যে মিয়ানমারের পশ্চিম অঞ্চল থেকে চীন পর্যন্ত ৮০০ কিলোমিটার দীর্ঘ তেল এবং প্রাকৃতিক গ্যাসের যুগল পাইপলাইনের কৌশলগত গুরুত্ব আছে। তেলের পাইপলাইন বার্ষিক ২২ মিলিয়ন টন ক্রুড অয়েল বহন করে। আর প্রাকৃতিক গ্যাস পাইপলাইনটি ১২ বিলিয়ন ঘনমিটার গ্যাস বহন করে।