মুন্সিগঞ্জ ও মাদারীপুরের স্পিডবোট ব্যবসা নিয়ন্ত্রণ করেন স্থানীয় আওয়ামী লীগের নেতারা। তাঁদের ছত্রচ্ছায়ায় ‘অবৈধভাবে’ স্পিডবোট চলাচল করে। ‘সিন্ডিকেট’ করে যাত্রীদের কাছ থেকে চড়া ভাড়া আদায় করা হয় এবং কম মূল্যে ঘাট ইজারাও নেন তাঁরা।
অবশ্য এ কাজে তাঁদের সহায়তা করেন স্থানীয় প্রশাসন, বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন কর্তৃপক্ষ (বিআইডব্লিউটিএ) ও নৌ পুলিশের অসাধু কর্মকর্তারা। ঘাট থেকে আসা অর্থের একটি অংশ তাঁরা পান বলে অনিয়ম নিয়ে কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয় না।