ওয়ার্ড বয়কে মারধর করায় নাটোর সদর হাসপাতালের চিকিৎসা বন্ধ হয়ে যায়। এ ঘটনায় অভিযুক্ত রোগীর স্বজনকে পাল্টা মারধর করে আটকে রাখেন হাসপাতালের চিকিৎসক, নার্স ও ওয়ার্ড বয়রা। ওয়ার্ড বয়কে মারধরকারী ক্ষমা চাইলে প্রায় দেড় ঘণ্টা পর চিকিৎসা সেবা আবারও সচল হয়।
হাসপাতাল সূত্রে জানা গেছে, সকাল সাড়ে ৮টার দিকে শহরের বাসিন্দা সেলিম মিয়ার স্ত্রী মনোয়ারা বেগমকে করোনা উপসর্গ নিয়ে নাটোর হাসপাতালে চিকিৎসার জন্য নিয়ে যান। রোগীর অবস্থা সঙ্কটাপন্ন হওয়ায় জরুরি বিভাগে চিকিৎসা দিয়ে তাকে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে রেফার করা হয়।