বিভাগের ১ কোটি টাকার এফডিআর খোলা হয়েছে দুজন শিক্ষকের নামে। সম্মানীর নামে নিয়মবহির্ভূতভাবে ১৭ লাখ টাকা নিয়েছেন খোদ বিভাগের চেয়ারম্যান। সন্ধ্যাকালীন কোর্সের আয় থেকে নির্ধারিত অর্থ জমা দেয়া হয়নি বিশ্ববিদ্যালয় তহবিলে। বেশির ভাগ আয়-ব্যয়ের ক্ষেত্রেই একাডেমিক ও কো-অর্ডিনেশন অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট (সিঅ্যান্ডডি) কমিটির অনুমোদন নেয়া হয়নি। পিপিআর অনুসরণ না করেই কয়েক লাখ টাকার কেনাকাটা করা হয়েছে। অর্থছাড়ের ক্ষেত্রেও সংরক্ষণ করা হয়নি কোনো ভাউচার। যেসব ভাউচার রয়েছে সেগুলোর ৯৫ শতাংশেই কারো সই নেই।এসব অনিয়ম হয়েছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অপরাধ বিজ্ঞান (ক্রিমিনোলজি) বিভাগে।